এপিপি বাংলা ডটকম
নারায়ণগঞ্জ: তথ্য, প্রযুক্তি ও যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. নজরুল ইসলাম খান বলেছেন, দেশের ছেলে-মেয়েরা এখন বছরে আউট সোর্সিং-এর মাধ্যমে বিশ মিলিয়ন ডলার আয় করছে।শনিবার সকালে জেলার জিয়া হল মিলনায়তনে ডিজিটাল উদ্ভাবনী মেলার উদ্বোধন ও ‘লার্নিং এন্ড আর্নিং’ নামের এক আউট সোর্সিং বিষয়ক প্রশিক্ষণের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি একথা বলেন।
নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসন আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে জেলা প্রশাসক মনোজ কান্তি বড়ালের সভাপতিত্বে বক্তৃতা করেন জেলা পরিষদের প্রশাসক আব্দুল হাই, পুলিশ সুপার সৈয়দ নুরুল ইসলাম, সিভিল সার্জন দুলাল চন্দ্র চৌধুরী, এডিএম হাসানুল মতিন প্রমুখ।
নজরুল ইসলাম খান বলেন, আমাদের টার্গেট আমরা বছরে একশ’ মিলিয়ন ডলার আয় করবো। এর জন্য আমরা জেলায়-জেলায় নানা ধরণের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করছি। এর মধ্যেই প্রশিক্ষণ শুরু হয়ে গেছে। ইউনিয়ন পর্যায় পর্যন্ত ফাইবার অপটিক ক্যাবল বসানোর পরিকল্পনা নেয়া হচ্ছে।তিনি বলেন, আউট সোর্সিংয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশের যারা আয় করছে তাদের মাত্র ছয়ভাগ নারী। এ খাতে আয়ের জন্য নারীদের এগিয়ে আসতে হবে। নারীদের আউট সোর্সিংয়ের মাধ্যমে আয় বাড়াতে ‘একটি পরিবার একজন নারী’ প্রকল্পের পরিকল্পনা প্রক্রিয়াধীন আছে। ইন্টারনেট লাইনের স্পিড বাড়াতেও উদ্যোগ দেয়া হয়েছে বলে তিনি জানান।
জেলা পরিষদের ডাক বাংলোতে অনুষ্ঠিত পাঁচ দিনব্যাপী এ আউট সোসিং বিষয়ক প্রশিক্ষণে জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে সত্তরজন প্রশিক্ষণার্থী অংশ নিচ্ছেন। ডিজিটাল মেলা তিনদিনব ও প্রশিক্ষণ পাঁচ দিনব্যাপী চলবে।
নারায়ণগঞ্জ: তথ্য, প্রযুক্তি ও যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. নজরুল ইসলাম খান বলেছেন, দেশের ছেলে-মেয়েরা এখন বছরে আউট সোর্সিং-এর মাধ্যমে বিশ মিলিয়ন ডলার আয় করছে।শনিবার সকালে জেলার জিয়া হল মিলনায়তনে ডিজিটাল উদ্ভাবনী মেলার উদ্বোধন ও ‘লার্নিং এন্ড আর্নিং’ নামের এক আউট সোর্সিং বিষয়ক প্রশিক্ষণের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি একথা বলেন।
নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসন আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে জেলা প্রশাসক মনোজ কান্তি বড়ালের সভাপতিত্বে বক্তৃতা করেন জেলা পরিষদের প্রশাসক আব্দুল হাই, পুলিশ সুপার সৈয়দ নুরুল ইসলাম, সিভিল সার্জন দুলাল চন্দ্র চৌধুরী, এডিএম হাসানুল মতিন প্রমুখ।
নজরুল ইসলাম খান বলেন, আমাদের টার্গেট আমরা বছরে একশ’ মিলিয়ন ডলার আয় করবো। এর জন্য আমরা জেলায়-জেলায় নানা ধরণের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করছি। এর মধ্যেই প্রশিক্ষণ শুরু হয়ে গেছে। ইউনিয়ন পর্যায় পর্যন্ত ফাইবার অপটিক ক্যাবল বসানোর পরিকল্পনা নেয়া হচ্ছে।তিনি বলেন, আউট সোর্সিংয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশের যারা আয় করছে তাদের মাত্র ছয়ভাগ নারী। এ খাতে আয়ের জন্য নারীদের এগিয়ে আসতে হবে। নারীদের আউট সোর্সিংয়ের মাধ্যমে আয় বাড়াতে ‘একটি পরিবার একজন নারী’ প্রকল্পের পরিকল্পনা প্রক্রিয়াধীন আছে। ইন্টারনেট লাইনের স্পিড বাড়াতেও উদ্যোগ দেয়া হয়েছে বলে তিনি জানান।
জেলা পরিষদের ডাক বাংলোতে অনুষ্ঠিত পাঁচ দিনব্যাপী এ আউট সোসিং বিষয়ক প্রশিক্ষণে জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে সত্তরজন প্রশিক্ষণার্থী অংশ নিচ্ছেন। ডিজিটাল মেলা তিনদিনব ও প্রশিক্ষণ পাঁচ দিনব্যাপী চলবে।