এপিপি বাংলা ডটকম
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক: ফেসবুকসহ এর মতো যতোগুলো ত্রিমাত্রিক বা সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট আছে সেগুলোর ব্যবহারের কারণে নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত হচ্ছে মানুষের ব্যক্তিগত জীবন, সুখ-স্বাচ্ছন্দ্য ও অনুভূতি। সম্প্রতি এক ছোট্ট গবেষণায় উঠে এসেছে এমনই তথ্য।
এ বিষয়ে মিশিগান ইউনিভার্সিটির সামাজিক মনোবিজ্ঞানী ইথান ক্রস গবেষণার মূল প্রতিবেদনে বলছেন, “সামাজিক যোগাযোগ রক্ষার জন্য ফেসবুকের ব্যবহার মানুষের মৌলিক চাহিদা মেটানোর জন্য একটি মূল্যহীন উপায় মাত্র। মানুষের জন্য মঙ্গলজনক কিছু তো নয়ই, বরং আমরা দেখতে পাচ্ছি ফেসবুকের ব্যবহার রীতিমতো এর উল্টোটাই করছে।”
একই বিশ্ববিদ্যালয়ের নিউরোবিজ্ঞানী ও ক্রস’র সহগবেষক জন জনিডেস বলছেন, “সামাজিক সম্পর্ক রক্ষাকারী নেটওয়ার্কগুলো মানুষের জীবনকে সরাসরি যেভাবে প্রভাবিত করছে এটা তার ওপরেই একটি সমালোচনামূলক বিশ্লেষণের ফলাফল।”
৮২ জন প্রাপ্তবয়স্ক তরুণ-তরুণীকে নিয়ে করা এই গবেষণায় দেখা গেছে যে, তারা একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে যতো বেশি ফেসবুক ব্যবহার করছে, ততোই তাদের জীবনে ব্যক্তিগত সুখশান্তির মাত্রা কমে যাচ্ছে। বিপরীতভাবে লক্ষ্য করলে দেখা যাচ্ছে অন্যদের সঙ্গে মুখোমুখি কথাবার্তা বললে বা যোগাযোগ করলে সময়ের সঙ্গে তারা তুলনামূলক ভালো বোধ করতে শুরু করছে।
কিন্তু ফেসবুককে ভালোবাসেন যারা, কিংবা ফেসবুক ছাড়া একদিনও চলে না যাদের, তারা বলছেন যে কোনো কারণে মন খারাপ থাকলে বা মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হলে কিংবা একাকীত্ব অনুভবের সময়েই তারা ফেসবুক ব্যবহার করেন। কারণ ফেসবুক একাকিত্ব কাটানোর উপায় হিসেবে কাজ করে।
অবশ্য গবেষকরা তাদের এই গবেষণায় পাওয়া ফলাফলের স্বপক্ষে কোনো শক্তিশালী প্রমাণ দেখাতে পারেননি।
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক: ফেসবুকসহ এর মতো যতোগুলো ত্রিমাত্রিক বা সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট আছে সেগুলোর ব্যবহারের কারণে নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত হচ্ছে মানুষের ব্যক্তিগত জীবন, সুখ-স্বাচ্ছন্দ্য ও অনুভূতি। সম্প্রতি এক ছোট্ট গবেষণায় উঠে এসেছে এমনই তথ্য।
এ বিষয়ে মিশিগান ইউনিভার্সিটির সামাজিক মনোবিজ্ঞানী ইথান ক্রস গবেষণার মূল প্রতিবেদনে বলছেন, “সামাজিক যোগাযোগ রক্ষার জন্য ফেসবুকের ব্যবহার মানুষের মৌলিক চাহিদা মেটানোর জন্য একটি মূল্যহীন উপায় মাত্র। মানুষের জন্য মঙ্গলজনক কিছু তো নয়ই, বরং আমরা দেখতে পাচ্ছি ফেসবুকের ব্যবহার রীতিমতো এর উল্টোটাই করছে।”
একই বিশ্ববিদ্যালয়ের নিউরোবিজ্ঞানী ও ক্রস’র সহগবেষক জন জনিডেস বলছেন, “সামাজিক সম্পর্ক রক্ষাকারী নেটওয়ার্কগুলো মানুষের জীবনকে সরাসরি যেভাবে প্রভাবিত করছে এটা তার ওপরেই একটি সমালোচনামূলক বিশ্লেষণের ফলাফল।”
৮২ জন প্রাপ্তবয়স্ক তরুণ-তরুণীকে নিয়ে করা এই গবেষণায় দেখা গেছে যে, তারা একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে যতো বেশি ফেসবুক ব্যবহার করছে, ততোই তাদের জীবনে ব্যক্তিগত সুখশান্তির মাত্রা কমে যাচ্ছে। বিপরীতভাবে লক্ষ্য করলে দেখা যাচ্ছে অন্যদের সঙ্গে মুখোমুখি কথাবার্তা বললে বা যোগাযোগ করলে সময়ের সঙ্গে তারা তুলনামূলক ভালো বোধ করতে শুরু করছে।
কিন্তু ফেসবুককে ভালোবাসেন যারা, কিংবা ফেসবুক ছাড়া একদিনও চলে না যাদের, তারা বলছেন যে কোনো কারণে মন খারাপ থাকলে বা মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হলে কিংবা একাকীত্ব অনুভবের সময়েই তারা ফেসবুক ব্যবহার করেন। কারণ ফেসবুক একাকিত্ব কাটানোর উপায় হিসেবে কাজ করে।
অবশ্য গবেষকরা তাদের এই গবেষণায় পাওয়া ফলাফলের স্বপক্ষে কোনো শক্তিশালী প্রমাণ দেখাতে পারেননি।