এপিপি ডেস্ক: অনলাইনের পর্দাজুড়ে চলছে গুগল আর ফেসবুকের শীতল লড়াই। কখনও এগিয়ে গুগল। আবার কখনও ফেসবুক। সঙ্গে আছে বহুমাত্রিক সমীকরণের জটিল সব বিশ্লেষণ আর তত্ত্বের তর্ক। গবেষণাপ্রতিষ্ঠান সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে।
এ প্রতিযোগিতায় এক মাসের গ্রাহক সংখ্যার বিবেচনায় ১০০ কোটির কোটা পূরণ করেছে গুগল। গত জুনের হিসাবে অনলাইনভিত্তিক গবেষণাপ্রতিষ্ঠান কমস্কোর এ তথ্য প্রকাশ করেছে।
অনলাইন পরিমন্ডলে একক কোনো সাইটের পরিসংখ্যান হিসেবেও এটি একমাত্র গুগলই স্পর্শ করতে পেরেছে।
এ তালিকার ৮৯ কোটি ৯০ লাখ দর্শনার্থী নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে আছে মাইক্রোসফট। আর ৭৩ কোটি ৭০ লাখ দর্শনার্থী নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে ফেসবুক।
এ পরিসংখ্যান তৈরিতে একমাসকে বিবেচ্য সময় করা হয়েছে। এ সংখ্যা প্রতিটি আলাদা আলাদা গ্রাহকের হিসেবে প্রস্তুত করা হয়েছে। মাসে অন্তত একবার এ সাইটগুলোতে প্রবেশ করলেই তাকে একক (ইউনিক ভিজিটর) পরিদর্শক হিসাবে গণনাভুক্ত করা হয়েছে।
ইন্টারনেটে অবাধ সংস্কৃতিতে অপ্রত্যাশিত এ সাফল্যের পেছনে আবার এ তিনটি সাইট একে অন্যের সহায়ক মাধ্যম হিসেবে কাজ করেছে। যেমন ফেসবুকের হয়ে গুগল। আবার গুগলের হয়ে ফেসবুক।
আর দুটি প্রতিষ্ঠানের বাণিজ্যিক সম্প্রসারণে মাইক্রোসফটও রসদ দিয়েছে। অর্থাৎ একটি ত্রিমুখী প্রতিযোগিতায় প্রতিটি প্রতিষ্ঠানই অন্যের বাজার সম্প্রসারণ এবং গ্রাহক বাড়াতে পরোক্ষ ভূমিকা রেখে চলেছে।
এ প্রতিযোগিতার সুফলটা কিন্তু অনলাইনপ্রেমীদের জন্যই বরাদ্দ। আর অবাধ ও সুস্থ প্রতিযোগিতা না থাকলে তো মানোন্নয়নের পথটাই রূদ্ধ হয়ে যায়। অবরূদ্ধ হয়ে পড়ে উন্নয়নের সম্ভাবনা।
এ প্রতিযোগিতায় এক মাসের গ্রাহক সংখ্যার বিবেচনায় ১০০ কোটির কোটা পূরণ করেছে গুগল। গত জুনের হিসাবে অনলাইনভিত্তিক গবেষণাপ্রতিষ্ঠান কমস্কোর এ তথ্য প্রকাশ করেছে।
অনলাইন পরিমন্ডলে একক কোনো সাইটের পরিসংখ্যান হিসেবেও এটি একমাত্র গুগলই স্পর্শ করতে পেরেছে।
এ তালিকার ৮৯ কোটি ৯০ লাখ দর্শনার্থী নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে আছে মাইক্রোসফট। আর ৭৩ কোটি ৭০ লাখ দর্শনার্থী নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে ফেসবুক।
এ পরিসংখ্যান তৈরিতে একমাসকে বিবেচ্য সময় করা হয়েছে। এ সংখ্যা প্রতিটি আলাদা আলাদা গ্রাহকের হিসেবে প্রস্তুত করা হয়েছে। মাসে অন্তত একবার এ সাইটগুলোতে প্রবেশ করলেই তাকে একক (ইউনিক ভিজিটর) পরিদর্শক হিসাবে গণনাভুক্ত করা হয়েছে।
ইন্টারনেটে অবাধ সংস্কৃতিতে অপ্রত্যাশিত এ সাফল্যের পেছনে আবার এ তিনটি সাইট একে অন্যের সহায়ক মাধ্যম হিসেবে কাজ করেছে। যেমন ফেসবুকের হয়ে গুগল। আবার গুগলের হয়ে ফেসবুক।
আর দুটি প্রতিষ্ঠানের বাণিজ্যিক সম্প্রসারণে মাইক্রোসফটও রসদ দিয়েছে। অর্থাৎ একটি ত্রিমুখী প্রতিযোগিতায় প্রতিটি প্রতিষ্ঠানই অন্যের বাজার সম্প্রসারণ এবং গ্রাহক বাড়াতে পরোক্ষ ভূমিকা রেখে চলেছে।
এ প্রতিযোগিতার সুফলটা কিন্তু অনলাইনপ্রেমীদের জন্যই বরাদ্দ। আর অবাধ ও সুস্থ প্রতিযোগিতা না থাকলে তো মানোন্নয়নের পথটাই রূদ্ধ হয়ে যায়। অবরূদ্ধ হয়ে পড়ে উন্নয়নের সম্ভাবনা।