নিজস্ব প্রতিবেদক :
ঢাকা: রাজধানীর হানিফ ফ্লাইওভারের ধোলাইপাড় ঢালে গ্রিন লাইন বাসের চাপায় পিষ্ট হয়ে রাসেল নামের এক প্রাইভেট কার চালকের বাঁ-পা বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে।
শনিবার বিকাল ৩টার দিকে এই ঘটনা ঘটে।
শাহবাগ থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মিজান জানিয়েছেন, এ ঘটনায় শাহবাগ থানায় ঘাতক গ্রিন লাইন বাস ও এর চালক কবির হোসেন আটক রয়েছে।
গুরুতর আহত অবস্থায় রাসেলকে উদ্ধার করেন এপিআর এনার্জি বিদ্যুৎ প্রজেক্টের সিকিউরিটি ম্যানেজার ইমতিয়াজ। প্রথমে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে ও পরে স্কয়ার হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় তাকে।
আহত রাসেলের গ্রামের বাড়ি গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলায়। তার বাবার নাম শফিকুল ইসলাম।
ঢামেকের পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. বাচ্চু মিয়া জানান, আহত রাসেলকে গুরুতর অবস্থায় হাসপাতালে ইমতিয়াজ নামে এক ব্যক্তি নিয়ে আসেন। তারপর প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে স্কয়ার হাসপাতালে নিয়ে যান।
তিনি জানান, রাসেল একটি প্রাইভেটকার চালাচ্ছিলেন। তার গাড়িতে গ্রীন লাইন পরিবহনের বাসটি ধাক্কা দিলে তার প্রতিবাদ জানাতে বাসটি থামাতে চেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু বাসটি তার উপর দিয়েই চালিয়ে দেন চালক।
পথচারী ইমতিয়াজ জানান, দুপুরে গ্রীন লাইন পরিবহনের বাসটি যাত্রাবাড়ী ফ্লাইওভারের ঢালে এসে রাসেলকে চাপা দেয়। এতে তার বাম পা বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।
গত ৩ এপ্রিল বিআরটিসির একটি দোতলা বাসে চড়ে গন্তব্যে যাচ্ছিলেন সরকারি তিতুমীর কলেজের স্নাতক (বাণিজ্য) দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র রাজীব হোসেন। তার হাত বেরিয়ে ছিল সামান্য বাইরে। কাওরান বাজারে সার্ক ফোয়ারার সামনে হঠাৎ পেছন থেকে স্বজন পরিবহনের একটি বাস বিআরটিসির বাসটিকে অতিক্রমের সময় চাপে রাজীবের হাত শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। পরে শমরিতা হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাকে ঢামেক হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। গত ১৬ এপ্রিল রাত ১২টা ৪০ মিনিটের দিকে সেখানে তার মৃত্যু হয়।
এরপর ২০ এপ্রিল রাত সাড়ে ৮টার দিকে বনানীর চেয়ারম্যান বাড়ির সামনে বিআরটিসির বাস রোজিনা আক্তারকে ধাক্কা দেয়। তখন তিনি পড়ে গেলে বাসটি তার ডান পায়ের ওপর দিয়ে চলে যায়। এতে তার পা বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।
ঢাকা: রাজধানীর হানিফ ফ্লাইওভারের ধোলাইপাড় ঢালে গ্রিন লাইন বাসের চাপায় পিষ্ট হয়ে রাসেল নামের এক প্রাইভেট কার চালকের বাঁ-পা বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে।
শনিবার বিকাল ৩টার দিকে এই ঘটনা ঘটে।
শাহবাগ থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মিজান জানিয়েছেন, এ ঘটনায় শাহবাগ থানায় ঘাতক গ্রিন লাইন বাস ও এর চালক কবির হোসেন আটক রয়েছে।
গুরুতর আহত অবস্থায় রাসেলকে উদ্ধার করেন এপিআর এনার্জি বিদ্যুৎ প্রজেক্টের সিকিউরিটি ম্যানেজার ইমতিয়াজ। প্রথমে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে ও পরে স্কয়ার হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় তাকে।
আহত রাসেলের গ্রামের বাড়ি গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলায়। তার বাবার নাম শফিকুল ইসলাম।
ঢামেকের পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. বাচ্চু মিয়া জানান, আহত রাসেলকে গুরুতর অবস্থায় হাসপাতালে ইমতিয়াজ নামে এক ব্যক্তি নিয়ে আসেন। তারপর প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে স্কয়ার হাসপাতালে নিয়ে যান।
তিনি জানান, রাসেল একটি প্রাইভেটকার চালাচ্ছিলেন। তার গাড়িতে গ্রীন লাইন পরিবহনের বাসটি ধাক্কা দিলে তার প্রতিবাদ জানাতে বাসটি থামাতে চেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু বাসটি তার উপর দিয়েই চালিয়ে দেন চালক।
পথচারী ইমতিয়াজ জানান, দুপুরে গ্রীন লাইন পরিবহনের বাসটি যাত্রাবাড়ী ফ্লাইওভারের ঢালে এসে রাসেলকে চাপা দেয়। এতে তার বাম পা বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।
গত ৩ এপ্রিল বিআরটিসির একটি দোতলা বাসে চড়ে গন্তব্যে যাচ্ছিলেন সরকারি তিতুমীর কলেজের স্নাতক (বাণিজ্য) দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র রাজীব হোসেন। তার হাত বেরিয়ে ছিল সামান্য বাইরে। কাওরান বাজারে সার্ক ফোয়ারার সামনে হঠাৎ পেছন থেকে স্বজন পরিবহনের একটি বাস বিআরটিসির বাসটিকে অতিক্রমের সময় চাপে রাজীবের হাত শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। পরে শমরিতা হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাকে ঢামেক হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। গত ১৬ এপ্রিল রাত ১২টা ৪০ মিনিটের দিকে সেখানে তার মৃত্যু হয়।
এরপর ২০ এপ্রিল রাত সাড়ে ৮টার দিকে বনানীর চেয়ারম্যান বাড়ির সামনে বিআরটিসির বাস রোজিনা আক্তারকে ধাক্কা দেয়। তখন তিনি পড়ে গেলে বাসটি তার ডান পায়ের ওপর দিয়ে চলে যায়। এতে তার পা বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।