এ ছাড়া তার হাতে রয়েছে সোহেল আরমানের ‘ভ্রমর’ শিরোনামের আরো একটি চলচ্চিত্র। অভিনয়ের ব্যস্ততা প্রসঙ্গে ইলোরা গহর বলেন, আমি অভিনয়কে ভালোবাসি। সেই কারণে কাজের মধ্যে ব্যস্ত থাকতে পারলেই আমার ভালো লাগে। নাটক ও চলচ্চিত্র দুটোই আমার ভালোবাসার জায়গা। গল্প ও চরিত্র পছন্দ হলে আমার অভিনয় করতে কোনো আপত্তি নেই। সময়োপযোগী বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। ইলোরা গহরের ক্যারিয়ারের শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র হলো ‘সূর্য দীঘল বাড়ি’। এই ছবির মাইমুনা চরিত্রের জন্য তিনি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান। ‘সূর্য দীঘল বাড়ি’ নির্মাণ করেছিলেন মসিহউদ্দিন শাকের ও শেখ নিয়ামত আলী। উল্লেখ্য, ইলোরা গহর প্রথম নাটকে অভিনয় করেন আব্দুল্লাহ আল মামুনের রচনা ও আতিকুল হক চৌধুরীর প্রযোজনায় ‘তুমি সেই প্রজাপতি’তে। ১৯৮৯ সালে বিটিভিতে সর্বশেষ এ দুজনের রচনা ও প্রযোজনায় অভিনয় করেন ‘অসময়ের অতিথি’ নাটকে। এরপর দীর্ঘ বিরতি শেষে মোস্তফা সরওয়ার ফারুকীর ‘ব্যাচেলর’ ও ‘চড়ুইভাতি’ ছবিতে অভিনয়ের মধ্যদিয়ে আলোচনায় আসেন তিনি। ইলোরা গহর শঙ্খদাশ গুপ্তর ‘হ্যালো অমিত’ ও ইমপ্রেস টেলিফিল্মের ‘মধুমতি’ ছবিতেও অভিনয় করেন।
বিনোদন ডেস্ক : চলচ্চিত্র ও টিভি নাটক দুই ভুবনেই সমান জনপ্রিয় অভিনেত্রী ইলোরা গহর। স্বীকৃতি স্বরূপ তিনি অর্জন করেছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। ইলোরা বর্তমানে আলভী আহমেদের ‘নিউ জেনারেশন’, ‘তুমি আছো তাই’, অসীম গোমেজের ‘উথাল তরঙ্গ’ ধারাবাহিকের কাজ করছেন। এ ছাড়া সম্প্রতি তিনি শেষ করেছেন নাহিদ বাবুর নির্দেশনায় ‘তোমাকে চাই’ শিরোনামের একটি খ- নাটকের কাজ। ছোট পর্দার পাশাপাশি চলচ্চিত্রে অভিনয় করছেন ইলোরা। সৈকত নাসিরের ‘পাষাণ’ শিরোনামের একটি চলচ্চিত্রের কাজ শেষ করেছেন তিনি।
এ ছাড়া তার হাতে রয়েছে সোহেল আরমানের ‘ভ্রমর’ শিরোনামের আরো একটি চলচ্চিত্র। অভিনয়ের ব্যস্ততা প্রসঙ্গে ইলোরা গহর বলেন, আমি অভিনয়কে ভালোবাসি। সেই কারণে কাজের মধ্যে ব্যস্ত থাকতে পারলেই আমার ভালো লাগে। নাটক ও চলচ্চিত্র দুটোই আমার ভালোবাসার জায়গা। গল্প ও চরিত্র পছন্দ হলে আমার অভিনয় করতে কোনো আপত্তি নেই। সময়োপযোগী বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। ইলোরা গহরের ক্যারিয়ারের শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র হলো ‘সূর্য দীঘল বাড়ি’। এই ছবির মাইমুনা চরিত্রের জন্য তিনি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান। ‘সূর্য দীঘল বাড়ি’ নির্মাণ করেছিলেন মসিহউদ্দিন শাকের ও শেখ নিয়ামত আলী। উল্লেখ্য, ইলোরা গহর প্রথম নাটকে অভিনয় করেন আব্দুল্লাহ আল মামুনের রচনা ও আতিকুল হক চৌধুরীর প্রযোজনায় ‘তুমি সেই প্রজাপতি’তে। ১৯৮৯ সালে বিটিভিতে সর্বশেষ এ দুজনের রচনা ও প্রযোজনায় অভিনয় করেন ‘অসময়ের অতিথি’ নাটকে। এরপর দীর্ঘ বিরতি শেষে মোস্তফা সরওয়ার ফারুকীর ‘ব্যাচেলর’ ও ‘চড়ুইভাতি’ ছবিতে অভিনয়ের মধ্যদিয়ে আলোচনায় আসেন তিনি। ইলোরা গহর শঙ্খদাশ গুপ্তর ‘হ্যালো অমিত’ ও ইমপ্রেস টেলিফিল্মের ‘মধুমতি’ ছবিতেও অভিনয় করেন।
0 Comments
Leave a Reply. |
বিভাগীয় সম্পাদকপ্রিয় পাঠক আপনাদের জন্যই আমাদের বিশেষ এ আয়োজন. তাই এ সম্পর্কে মতামত জানিয়ে আমাদের চলার পথকে আরো প্রসারিত করুন. নিউজ সার্চ
All
নিউজ আর্কাইভ
April 2018
|