মো: লোকমান হোসেন:
পার্বত্য অঞ্চল প্রতিনিধি: পকৃতির সেীন্দর্য্যে অপরূপ পাহাড় রাণী খাগড়াছড়ি ভাইবোনছড়া পর্যটন কন্যা মাযাবিনী লেকে, বিজু,সাংগ্রাই,বৈসু বৈসাবি, বৈসাখী উপলক্ষ্যে এখনো হাজারো পর্যটকের ভীর-বৈসাখী উদযাপন যেন শেষ হবার নয়। তারই প্রমান মাযাবিনী রেক, আনন্দে উতফ্লো ভ্রোমন পিয়াষী ও ভ্রমন পিয়াসুরা। সাথে আছেন ¯’ানীয় এলাকাবাসীরাও যেখানে গেলে শুসোভীত হয়, মনপ্রান নি-সন্দেহে জুরাবে ক্লান্ত পর্যটকের মন।
খাগড়াছড়ি’র ভাইবোনছড়া মায়াবিনী লেকের মায়ায় শোভাশিত করেছে পাহাগের কোনায় কোনায় ও পাহাড় বাসীর প্রতি ঘরে ঘরে এবং পাহাড়ী সিমানা পেরীয়ে সমর্গ্র বাংলার আনাছে-কানাছে। তাইতো এবার শুভ বাংলা নববর্ষ ১৪২৫ বঙ্গাব্দকে র্বন করতে, বিজু. সাংগ্রাই,বৈসু ও বৈসাবী উদযাপন করার জন্য ভাইবোনছড়া অপরুপ সেীন্দর্য্যে পাহাড় গেরা পর্যটন কন্যা মায়াবিনী লেকে হাজার হাজার পর্যটকের ভীরে আনন্দিত ও উদভাসীত ¯’ানীয়রাও। আর তাদের সাথে যোগ হয়েছেন, নাজিরহাট চাবাগানের একটি দল, চট্রগ্রামের তিনটি দল, রাঙ্গামাটির পাচটি দল,জীনাইদার একটি দল, সিলেটের ১৪ জনের ১টি দল, ঢাকা থেকে আগত ৩টি দল।
তার মাধ্যে ঢাকা লালবাগ ইউনির্ভাসিটির ১২ জনের একঠি দলের অধ্যক্ষ মো: হাসান (বয়স ৪৫) সাহেব বলেন, এ পর্যটন কেন্দ্রটি অবশ্যই মায়াবিনী ও আক্রশনীয় নি-সন্দ্যেহে মন কেওে নেয়।
খাগড়াছড়ি জেলা বি এন পির ২৫-৩০ জনের একটি দলে আছেন, এড: মালেক মিন্টু ও জেলা সাংগঠনিক সম্পাদক মো: আবছার গল্প কবিতার মত করে বলেন, পানছড়ি উপজেলার লতিবান ইউনিয়নের কংচাইরী পাড়ার উৎশব-মোখর পরিবেশের বিনোদন কেন্দ্রটি আমাদের জেলা শহর থেকে মাত্র ৩০ মিনিটের পথ এ মায়াবিনী লেকের মত আক্রশনীয় পর্যটন কেন্দ্রটির অব¯’ান।
পাহাড়ের উঁচু-নিচু ভাঁজে ভাঁেজ বাধ দিয়ে তৈরি করা হয়েছে পর্যটন কন্যা মায়াবিনী নামের এ লেকটি। স্ব”ছ জলে খেলা করছে নানা প্রজাতির মাছ। প্রশ^স্ত লেকের স্ব”ছ ও পরিস্কার পানিতে ভিন্ন ভিন্ন নেীকায় গুরে প্রকুতির সেীন্দয্য উপভোগ করছে ছোট বড় সকল বয়সের পর্যটক ও ভ্রমন পিয়াসুরা এমন উ”ছাসের গল্প শোনান এড: মালেক মিন্টু ও জেলা বি এন পি’র সাংগঠনিক সম্পাদক আবছার মিয়া।
মায়াবিনী লেকের আশ পাশ গুরে দেখা যাবে মনমুগ্ধ কর, আম লিচু শাল গজারী ও বাশ বাগান গুরে আনান্দ উপবোগ করতে পারবেন প্রর্যটকরা।
মায়াবিনী লেকের পরিচালনা কমিটির আহব্বয়ক বলেন, এসব ¯’ান গুরে দেখতে নিরাপত্তার কোন সমস্যা হবে না বলেও যানান বাবু অং মার্মা। তিনি আরো বলেন, র্বতম্ােন পর্যটকদের যে ভীর সামাল দিতে আমাদের সেবক বারানো হয়েছে। লেক পারা-পারে তিনটি বাশের সেতু যথেষ্ঠ নয়, সেতুর সংখ্যা বারাতে হবে। আর এ সেতুগুলো আরো উন্নত করতে ঝুলত সেতু নির্মান করবো। পযটকদের হাতের সহ অন্ননা ময়লা ফেলার সুবিদার জন্যর্ ৩০-৩৫টি প্লাষ্টিক ডাসবিন ও জন সার্থে পাবলিক পয়লেট নির্মান করা হবে। আর এ সব উন্নয়ন কাজ করতে আমরা পার্বত্য জেলা পরিষদ, পার্বত্য চট্রগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড সরকারী বেসরকারী সহায়তা নেয়া হবে।
ঢাকা লালবাগের সেন্ট্রোল উইমেন্স ইউনিভারসিটির অধ্যক্ষ মো: হাসান নামে এক জন পর্যটক বলেন,প্রবেশ পথে দৃষ্টিনন্দন গেইট ও লেকের চার পাশের বিভিন্ন বাগান যেমন আম লিচু গজারী এবং বাঁশ বাগানের সেীন্দয্যই বলে দি”েছ পর্যটনের স¤ভাবনার দিক নির্দেশন। আরো সেীন্দর্য্য উচু নিচু পাহাড় ও তার সাথে পাহাড়ের গ্যাপ। এ পাহাড় বেষ্ঠুনীত মায়াবিনী লেকের আক্রশন আরো অনেক দূড় পেীনছাবে বলে আমার বিশ^াস।
জানা যায়, ¯’ানীয় একতা মৎস্য সমবায় সমিতির দীর্ঘ দিনের স্বপ বাস্তবায়নের নাম মায়াবিনী লেক। নিজস্ব তহফিলের অর্থ সরকারী বে সরকারী অনুদান নিজ সদস্যাদের সে”ছায় শ্রর্ম মংশি মারমার অর্থ বাঁশ গাছ অনুদানে বর্তমান মায়াবিনী লেকের সৃষ্টি। ৩০ সদস্যর একতা মৎস্য সমবায় সমিতির পরিচালনায় চলছে মায়াবিনীর উন্নয়ন কার্যক্রম ও নিরাটত্তার ব্যস্তা। সে”ছায শ্রর্মে পর্যটকদের সেবা প্রদান ও নিরাপত্তা দান বিভিন্ন আইন শৃংখলা বাহিনীর সাথে র্সাবক্ষনিক্ষ যোগাযোগ পর্যাটকদের নিরবীনে চলা ফেরার ব্যস্তা করা হ”েছ।
¯’ানীয় মেম্বার চেয়ারম্যান সহ উপজেলা প্রশাসন থেকে সব ধরনের সহযোগিতা প্রদানের কথাও জানিয়েছেন পানছড়ি নির্বাহী অফিসার মো: আবুল হাশেম বলেন, পর্যটদের সুবিধার জন্য লেকের সরক যোগাযেগ ও গোল ঘর তৈর করে দেওয়া হয়েছে ভবিষ্যতেও সব ধরনের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে বলেও যান তিনি।
খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাষক মো: রাশেদুল ইসলাম বলেন, মায়াবিনী লেক’র মাধ্যমে কমিউনিটি ট্যুরিজম সম্প্রসারিত হ”েছ এবং আরো হবে বলে আমার বিশ^াস। মায়াবিনী লেকের জন্য জেলা প্রশাষনের পক্ষ থেকে সহযোগিতা আগেও ছিলো এখনো থাবে।
নিরাপত্তা বেষ্টনীর মধ্যে ভাইবোনছড়া মায়াবিনী লেকের কাচা কাছি,পানছড়ি রাবার ড্যাম ও এ এশিয়ার সর্ববৃহত বেীদ্ধ ধর্মীয় উপাসনালয় অরণ্য কুটির সহ বিভিন্ন দর্শনীয় ¯’ান রয়েছে ভ্রমন পিযাসুদের।
যেভাবে -- যাবেন:-ঢাকা ও চট্টগ্রাম থেকে সরাসরি বাস সার্ভিস রয়েছে খাগড়াছড়িতে। ঢাকা ও চট্টগ্রাম থেকে যেকোনো বাসে সরাসরি খাগড়াছড়ি শহরে নামতে হবে। খাগড়াছড়ি থেকে পানছড়িগামী সিএনজি অথবা মাহিন্দ্র পরিবহনে ভাইবোনছড়া বাজারে নেমে পশ্চিম দিকে পাঁচ মিনিটের পথ শেষেই স্বপ্নের ‘মায়াবিনী লেক’। এছাড়াও ব্যক্তিগত গাড়িতে করেও যেতে পারবেন।
পার্বত্য অঞ্চল প্রতিনিধি: পকৃতির সেীন্দর্য্যে অপরূপ পাহাড় রাণী খাগড়াছড়ি ভাইবোনছড়া পর্যটন কন্যা মাযাবিনী লেকে, বিজু,সাংগ্রাই,বৈসু বৈসাবি, বৈসাখী উপলক্ষ্যে এখনো হাজারো পর্যটকের ভীর-বৈসাখী উদযাপন যেন শেষ হবার নয়। তারই প্রমান মাযাবিনী রেক, আনন্দে উতফ্লো ভ্রোমন পিয়াষী ও ভ্রমন পিয়াসুরা। সাথে আছেন ¯’ানীয় এলাকাবাসীরাও যেখানে গেলে শুসোভীত হয়, মনপ্রান নি-সন্দেহে জুরাবে ক্লান্ত পর্যটকের মন।
খাগড়াছড়ি’র ভাইবোনছড়া মায়াবিনী লেকের মায়ায় শোভাশিত করেছে পাহাগের কোনায় কোনায় ও পাহাড় বাসীর প্রতি ঘরে ঘরে এবং পাহাড়ী সিমানা পেরীয়ে সমর্গ্র বাংলার আনাছে-কানাছে। তাইতো এবার শুভ বাংলা নববর্ষ ১৪২৫ বঙ্গাব্দকে র্বন করতে, বিজু. সাংগ্রাই,বৈসু ও বৈসাবী উদযাপন করার জন্য ভাইবোনছড়া অপরুপ সেীন্দর্য্যে পাহাড় গেরা পর্যটন কন্যা মায়াবিনী লেকে হাজার হাজার পর্যটকের ভীরে আনন্দিত ও উদভাসীত ¯’ানীয়রাও। আর তাদের সাথে যোগ হয়েছেন, নাজিরহাট চাবাগানের একটি দল, চট্রগ্রামের তিনটি দল, রাঙ্গামাটির পাচটি দল,জীনাইদার একটি দল, সিলেটের ১৪ জনের ১টি দল, ঢাকা থেকে আগত ৩টি দল।
তার মাধ্যে ঢাকা লালবাগ ইউনির্ভাসিটির ১২ জনের একঠি দলের অধ্যক্ষ মো: হাসান (বয়স ৪৫) সাহেব বলেন, এ পর্যটন কেন্দ্রটি অবশ্যই মায়াবিনী ও আক্রশনীয় নি-সন্দ্যেহে মন কেওে নেয়।
খাগড়াছড়ি জেলা বি এন পির ২৫-৩০ জনের একটি দলে আছেন, এড: মালেক মিন্টু ও জেলা সাংগঠনিক সম্পাদক মো: আবছার গল্প কবিতার মত করে বলেন, পানছড়ি উপজেলার লতিবান ইউনিয়নের কংচাইরী পাড়ার উৎশব-মোখর পরিবেশের বিনোদন কেন্দ্রটি আমাদের জেলা শহর থেকে মাত্র ৩০ মিনিটের পথ এ মায়াবিনী লেকের মত আক্রশনীয় পর্যটন কেন্দ্রটির অব¯’ান।
পাহাড়ের উঁচু-নিচু ভাঁজে ভাঁেজ বাধ দিয়ে তৈরি করা হয়েছে পর্যটন কন্যা মায়াবিনী নামের এ লেকটি। স্ব”ছ জলে খেলা করছে নানা প্রজাতির মাছ। প্রশ^স্ত লেকের স্ব”ছ ও পরিস্কার পানিতে ভিন্ন ভিন্ন নেীকায় গুরে প্রকুতির সেীন্দয্য উপভোগ করছে ছোট বড় সকল বয়সের পর্যটক ও ভ্রমন পিয়াসুরা এমন উ”ছাসের গল্প শোনান এড: মালেক মিন্টু ও জেলা বি এন পি’র সাংগঠনিক সম্পাদক আবছার মিয়া।
মায়াবিনী লেকের আশ পাশ গুরে দেখা যাবে মনমুগ্ধ কর, আম লিচু শাল গজারী ও বাশ বাগান গুরে আনান্দ উপবোগ করতে পারবেন প্রর্যটকরা।
মায়াবিনী লেকের পরিচালনা কমিটির আহব্বয়ক বলেন, এসব ¯’ান গুরে দেখতে নিরাপত্তার কোন সমস্যা হবে না বলেও যানান বাবু অং মার্মা। তিনি আরো বলেন, র্বতম্ােন পর্যটকদের যে ভীর সামাল দিতে আমাদের সেবক বারানো হয়েছে। লেক পারা-পারে তিনটি বাশের সেতু যথেষ্ঠ নয়, সেতুর সংখ্যা বারাতে হবে। আর এ সেতুগুলো আরো উন্নত করতে ঝুলত সেতু নির্মান করবো। পযটকদের হাতের সহ অন্ননা ময়লা ফেলার সুবিদার জন্যর্ ৩০-৩৫টি প্লাষ্টিক ডাসবিন ও জন সার্থে পাবলিক পয়লেট নির্মান করা হবে। আর এ সব উন্নয়ন কাজ করতে আমরা পার্বত্য জেলা পরিষদ, পার্বত্য চট্রগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড সরকারী বেসরকারী সহায়তা নেয়া হবে।
ঢাকা লালবাগের সেন্ট্রোল উইমেন্স ইউনিভারসিটির অধ্যক্ষ মো: হাসান নামে এক জন পর্যটক বলেন,প্রবেশ পথে দৃষ্টিনন্দন গেইট ও লেকের চার পাশের বিভিন্ন বাগান যেমন আম লিচু গজারী এবং বাঁশ বাগানের সেীন্দয্যই বলে দি”েছ পর্যটনের স¤ভাবনার দিক নির্দেশন। আরো সেীন্দর্য্য উচু নিচু পাহাড় ও তার সাথে পাহাড়ের গ্যাপ। এ পাহাড় বেষ্ঠুনীত মায়াবিনী লেকের আক্রশন আরো অনেক দূড় পেীনছাবে বলে আমার বিশ^াস।
জানা যায়, ¯’ানীয় একতা মৎস্য সমবায় সমিতির দীর্ঘ দিনের স্বপ বাস্তবায়নের নাম মায়াবিনী লেক। নিজস্ব তহফিলের অর্থ সরকারী বে সরকারী অনুদান নিজ সদস্যাদের সে”ছায় শ্রর্ম মংশি মারমার অর্থ বাঁশ গাছ অনুদানে বর্তমান মায়াবিনী লেকের সৃষ্টি। ৩০ সদস্যর একতা মৎস্য সমবায় সমিতির পরিচালনায় চলছে মায়াবিনীর উন্নয়ন কার্যক্রম ও নিরাটত্তার ব্যস্তা। সে”ছায শ্রর্মে পর্যটকদের সেবা প্রদান ও নিরাপত্তা দান বিভিন্ন আইন শৃংখলা বাহিনীর সাথে র্সাবক্ষনিক্ষ যোগাযোগ পর্যাটকদের নিরবীনে চলা ফেরার ব্যস্তা করা হ”েছ।
¯’ানীয় মেম্বার চেয়ারম্যান সহ উপজেলা প্রশাসন থেকে সব ধরনের সহযোগিতা প্রদানের কথাও জানিয়েছেন পানছড়ি নির্বাহী অফিসার মো: আবুল হাশেম বলেন, পর্যটদের সুবিধার জন্য লেকের সরক যোগাযেগ ও গোল ঘর তৈর করে দেওয়া হয়েছে ভবিষ্যতেও সব ধরনের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে বলেও যান তিনি।
খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাষক মো: রাশেদুল ইসলাম বলেন, মায়াবিনী লেক’র মাধ্যমে কমিউনিটি ট্যুরিজম সম্প্রসারিত হ”েছ এবং আরো হবে বলে আমার বিশ^াস। মায়াবিনী লেকের জন্য জেলা প্রশাষনের পক্ষ থেকে সহযোগিতা আগেও ছিলো এখনো থাবে।
নিরাপত্তা বেষ্টনীর মধ্যে ভাইবোনছড়া মায়াবিনী লেকের কাচা কাছি,পানছড়ি রাবার ড্যাম ও এ এশিয়ার সর্ববৃহত বেীদ্ধ ধর্মীয় উপাসনালয় অরণ্য কুটির সহ বিভিন্ন দর্শনীয় ¯’ান রয়েছে ভ্রমন পিযাসুদের।
যেভাবে -- যাবেন:-ঢাকা ও চট্টগ্রাম থেকে সরাসরি বাস সার্ভিস রয়েছে খাগড়াছড়িতে। ঢাকা ও চট্টগ্রাম থেকে যেকোনো বাসে সরাসরি খাগড়াছড়ি শহরে নামতে হবে। খাগড়াছড়ি থেকে পানছড়িগামী সিএনজি অথবা মাহিন্দ্র পরিবহনে ভাইবোনছড়া বাজারে নেমে পশ্চিম দিকে পাঁচ মিনিটের পথ শেষেই স্বপ্নের ‘মায়াবিনী লেক’। এছাড়াও ব্যক্তিগত গাড়িতে করেও যেতে পারবেন।