নোয়াখালী প্রতিনিধি:
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার চৌমুহনী পৌরসভার গনিপুরে জমি নিয়ে বিরোধকে কেন্দ্র করে ব্যাবসায়ীকে দেলোয়ারকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় সাংবাদিক সম্মেলন করেছে নিহতের পরিবার।
আজ শনিবার সকাল ১১টায় জেলা আইনজীবি সমিতির হল রুমে নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে এক সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
সাংবাদিক সম্মেলনে নিহতের বড় ছেলে মো. মোশারফ হোসেন খালেদ লিখিত বক্তব্যে বলেন, গত ১৯শে এপ্রিল বিকালে তার পিতা নিজ বাড়ীতে তার জমির উপর একটি একচালা ঘর নির্মান করতে যায়।
এসময় চাচি স্ত্রী সখিনা বেগম বাঁধা দেয়।এক পর্যায়ে উভয়ের মধ্যে বাকবিন্ডতা শুরু হয়।এর জের ধরে আমার জেঠাতো ভাই শাওন, পিয়ান,এমরান সহ তাদের পরিবারের লোকজন আমার বাবাকে হাতুড়ি ও লাঠি শৌঠা দিয়ে পিটিয়ে গুরুত্বর আহত করে। এসময় আমার মা খোদেজা বেগম বাবাকে রক্ষা করতে এলে তাকেও মারধর করে। মায়ের শৌর চিৎকারের বাড়ির লোকজন ছুটে এসে তাদেরকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে। গুরুত্বর আহত আমার পিতাকে প্রথমে চৌমুহনী লাইফ কেয়ার হাসপাতালে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মাইজদী জেনারেল হাসপাতালে রেফার্ড করে। মাইজদী জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসলে অবস্থার অবনতি হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়। পরবর্তীতে তিনি জাপান বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশীপ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২০ এপ্রিল চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
এ হত্যার ঘটনায় নিহত দেলোয়ার হোসেন এর স্ত্রী খোদেজা বেগম বাদী হয়ে একই বাড়ির মৃত আমির হোসেন এর স্ত্রী সখিনা বেগম (৫৮) ,পুত্র শাওন (৩৪), পিয়ান (৩২), এমরান (২৯)মেয়ে নুপুর (৩১)সহ ১৩ জনকে বিবাদী করে বেগমগঞ্জ থানায় এ হত্যা মামলা দায়েরন। পুলিশ মামলার প্রধান আসামী সখিনা ব্গেম গ্রেফতার করে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করে। বাকী আসামীদের গ্রেফতার ও দৃষ্ট্রান্তমূলক শাস্তির দাবীতে প্রশাসনের জোর দাবী জানান নিহতের পরিবার।
বেগমগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ফিরোজ মোল্লা জানান,দেলোয়ার হোসেন হত্যাকান্ডের প্রধান আসামীকে গ্রেফতার করা হয়েছে।বাকি আসামীদেরকে ধরার জন্য আমাদের অভিযান অব্যবহৃত রয়েছে।
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার চৌমুহনী পৌরসভার গনিপুরে জমি নিয়ে বিরোধকে কেন্দ্র করে ব্যাবসায়ীকে দেলোয়ারকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় সাংবাদিক সম্মেলন করেছে নিহতের পরিবার।
আজ শনিবার সকাল ১১টায় জেলা আইনজীবি সমিতির হল রুমে নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে এক সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
সাংবাদিক সম্মেলনে নিহতের বড় ছেলে মো. মোশারফ হোসেন খালেদ লিখিত বক্তব্যে বলেন, গত ১৯শে এপ্রিল বিকালে তার পিতা নিজ বাড়ীতে তার জমির উপর একটি একচালা ঘর নির্মান করতে যায়।
এসময় চাচি স্ত্রী সখিনা বেগম বাঁধা দেয়।এক পর্যায়ে উভয়ের মধ্যে বাকবিন্ডতা শুরু হয়।এর জের ধরে আমার জেঠাতো ভাই শাওন, পিয়ান,এমরান সহ তাদের পরিবারের লোকজন আমার বাবাকে হাতুড়ি ও লাঠি শৌঠা দিয়ে পিটিয়ে গুরুত্বর আহত করে। এসময় আমার মা খোদেজা বেগম বাবাকে রক্ষা করতে এলে তাকেও মারধর করে। মায়ের শৌর চিৎকারের বাড়ির লোকজন ছুটে এসে তাদেরকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে। গুরুত্বর আহত আমার পিতাকে প্রথমে চৌমুহনী লাইফ কেয়ার হাসপাতালে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মাইজদী জেনারেল হাসপাতালে রেফার্ড করে। মাইজদী জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসলে অবস্থার অবনতি হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়। পরবর্তীতে তিনি জাপান বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশীপ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২০ এপ্রিল চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
এ হত্যার ঘটনায় নিহত দেলোয়ার হোসেন এর স্ত্রী খোদেজা বেগম বাদী হয়ে একই বাড়ির মৃত আমির হোসেন এর স্ত্রী সখিনা বেগম (৫৮) ,পুত্র শাওন (৩৪), পিয়ান (৩২), এমরান (২৯)মেয়ে নুপুর (৩১)সহ ১৩ জনকে বিবাদী করে বেগমগঞ্জ থানায় এ হত্যা মামলা দায়েরন। পুলিশ মামলার প্রধান আসামী সখিনা ব্গেম গ্রেফতার করে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করে। বাকী আসামীদের গ্রেফতার ও দৃষ্ট্রান্তমূলক শাস্তির দাবীতে প্রশাসনের জোর দাবী জানান নিহতের পরিবার।
বেগমগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ফিরোজ মোল্লা জানান,দেলোয়ার হোসেন হত্যাকান্ডের প্রধান আসামীকে গ্রেফতার করা হয়েছে।বাকি আসামীদেরকে ধরার জন্য আমাদের অভিযান অব্যবহৃত রয়েছে।