নিজস্ব প্রতিনিধিঃ
দাকোপ, (খুলনা) ৩রা মে ঃ ভয়াবহ নদী ভাঙ্গনে বানিশান্তা বাজার সংলগ্ন পানি উন্নয়ন বোর্ডের ১৫০০ শত গজ ওয়াপদা রাস্তা ৪/৩ অংশ নদী গর্ভে বিলিন প্রায়। যে কোন মুহুর্তে উপজেলার ৫টি ইউনিয়ন প্লাবিত হওয়ার আশংকা। ২লক্ষাধীক মানুষ সর্বক্ষণ রয়েছে আতংকে। সংস্লিষ্ঠ এলাকা সুত্রে জানা যায়, ২০০৯ সালে ২৫ মে সুতারখালী, কামারখোলা ২টি ইউনিয়ন প্লাবিত হয়ে সর্বশান্ত হয়েছিল লক্ষাধীক মানুষ। তাদের সে ক্ষতি আজও পুরণ হয়নী। পশুর নদীর তীরে বানিশান্তা বাজার সংলগ্ন ¯’ান পরিদর্শণ করেছিলেন জেলা প্রশাষক মোঃ আমিনুল আহসান। তিনি বলেছিলেন অচিরেই নদী ভাঙ্গন প্রতিরোধের ব্যবস্থা হবে। কিন্তু সে আশা আজও পুরণ হলোনা। নদীর স্রোতের তীব্রতা দীনের পর দীন বৃদ্ধি পাচ্ছে, সাধারণ জোয়ারের পানি মাঝে মধ্যে এলাকায় প্রবেশ করছে।যে সকল ইউনিয়ন গুলি হুমকির মুখে রয়েছে ,তারা হ”েছ কৈলাশগঞ্জ, বাজুয়া, দাকোপ, লাউডোব ও বানীশান্তা এ ৫টি ইউনিয়ন পরিষদের মধ্যে চেয়ারম্যান শুদেব কুমার রায় সহ অন্যান্য চেয়াম্যানেরা হাঁ-হুতাশ করছে। কোন সময় ভাঙ্গন প্রতিরোধের সুব্যব¯’া হবে, সর্বক্ষন তাদের কার্যক্রম চিন্তা চেতনা অ¯ি’র হয়ে আছে। এহেন পরি¯ি’তির ভিতরে এলাকার ভুক্তভোগীদের রাতের ঘুম হারাম হয়ে গেছে।
এরই মধ্যে সাধারন জোয়ারের পানি এলাকায় প্রবেশ করলে ¯’নীয় ৫ নং ওয়ার্ডের ইউ পি সদস্য ফিরোজ আলী খাঁ বেকু মেশিন দ্বারা দিবা রাত্র জীবনের ঝুকি নিযে পানি মুক্ত করার ব্যব¯’া করেছে বটে। কিš‘ নদী ভাঙ্গন প্রতিরোধের ব্যব¯’া হয়নি। বিষয়টি পানি উন্নয়ন বোর্ডকে অবহিত করা হলে তাৎক্ষনিক ভাবে ইঞ্জিনিয়ার তাজউদ্দিন আহমেদ ইউ পি সদস্যের সার্বিক সহযোগিতায় বালুর বস্তা ডাম্পিং করে। বর্তমান এ কার্যক্রম অব্যহত রয়েছে। এখানে অতি দ্রুত ব্লক ডাম্পিং করা না হলে ভাঙ্গন প্রতিরোধের কোন ব্যব¯’া হবে না। এই ¯’ান দ্বারা এলাকায় পানি প্রবেশ করলে ৫ ইউনিয়নের হাজার হাজার কোটি টাকার রবি শস্য মৎস খামার কাঁচা বাড়ি ঘর স্ব-মূলে ধ্বংশ হবে, যে কারনে অবহেলিত দাকোপের ২ লক্ষাধিক মানুষ সর্বক্ষন রয়েছে আতংকে।
দক্ষীনাঞ্চলে অমৃত সমান ফল তরমুজ প্রায় ৫হাজার হেক্টর জমিতে কৃষকেরা চাষকার্কীত করেছে। মাঠ ভরা ফসল তাদের,কোটি টাকার স্বপ্ন দেখছে ওরা।এ স্বপ্ন বাস্তবায়নের আস্তা হারিয়ে ফেলেছে তারা, ‘কখন যেন কি হয়’। অতিদ্রুত নদী ভাঙ্গন প্রতিরোধের সু-ব্যব¯’া করা নাহলে কৃষকের মাথায় হাত উঠবে এ দোদুল্যমান পরি¯ি’তি নিরসনের দাবি নিয়ে ভুক্তোভুগীরা সরকারের উর্দ্ধতন কতৃপক্ষসহ গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রধান মন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
দাকোপ, (খুলনা) ৩রা মে ঃ ভয়াবহ নদী ভাঙ্গনে বানিশান্তা বাজার সংলগ্ন পানি উন্নয়ন বোর্ডের ১৫০০ শত গজ ওয়াপদা রাস্তা ৪/৩ অংশ নদী গর্ভে বিলিন প্রায়। যে কোন মুহুর্তে উপজেলার ৫টি ইউনিয়ন প্লাবিত হওয়ার আশংকা। ২লক্ষাধীক মানুষ সর্বক্ষণ রয়েছে আতংকে। সংস্লিষ্ঠ এলাকা সুত্রে জানা যায়, ২০০৯ সালে ২৫ মে সুতারখালী, কামারখোলা ২টি ইউনিয়ন প্লাবিত হয়ে সর্বশান্ত হয়েছিল লক্ষাধীক মানুষ। তাদের সে ক্ষতি আজও পুরণ হয়নী। পশুর নদীর তীরে বানিশান্তা বাজার সংলগ্ন ¯’ান পরিদর্শণ করেছিলেন জেলা প্রশাষক মোঃ আমিনুল আহসান। তিনি বলেছিলেন অচিরেই নদী ভাঙ্গন প্রতিরোধের ব্যবস্থা হবে। কিন্তু সে আশা আজও পুরণ হলোনা। নদীর স্রোতের তীব্রতা দীনের পর দীন বৃদ্ধি পাচ্ছে, সাধারণ জোয়ারের পানি মাঝে মধ্যে এলাকায় প্রবেশ করছে।যে সকল ইউনিয়ন গুলি হুমকির মুখে রয়েছে ,তারা হ”েছ কৈলাশগঞ্জ, বাজুয়া, দাকোপ, লাউডোব ও বানীশান্তা এ ৫টি ইউনিয়ন পরিষদের মধ্যে চেয়ারম্যান শুদেব কুমার রায় সহ অন্যান্য চেয়াম্যানেরা হাঁ-হুতাশ করছে। কোন সময় ভাঙ্গন প্রতিরোধের সুব্যব¯’া হবে, সর্বক্ষন তাদের কার্যক্রম চিন্তা চেতনা অ¯ি’র হয়ে আছে। এহেন পরি¯ি’তির ভিতরে এলাকার ভুক্তভোগীদের রাতের ঘুম হারাম হয়ে গেছে।
এরই মধ্যে সাধারন জোয়ারের পানি এলাকায় প্রবেশ করলে ¯’নীয় ৫ নং ওয়ার্ডের ইউ পি সদস্য ফিরোজ আলী খাঁ বেকু মেশিন দ্বারা দিবা রাত্র জীবনের ঝুকি নিযে পানি মুক্ত করার ব্যব¯’া করেছে বটে। কিš‘ নদী ভাঙ্গন প্রতিরোধের ব্যব¯’া হয়নি। বিষয়টি পানি উন্নয়ন বোর্ডকে অবহিত করা হলে তাৎক্ষনিক ভাবে ইঞ্জিনিয়ার তাজউদ্দিন আহমেদ ইউ পি সদস্যের সার্বিক সহযোগিতায় বালুর বস্তা ডাম্পিং করে। বর্তমান এ কার্যক্রম অব্যহত রয়েছে। এখানে অতি দ্রুত ব্লক ডাম্পিং করা না হলে ভাঙ্গন প্রতিরোধের কোন ব্যব¯’া হবে না। এই ¯’ান দ্বারা এলাকায় পানি প্রবেশ করলে ৫ ইউনিয়নের হাজার হাজার কোটি টাকার রবি শস্য মৎস খামার কাঁচা বাড়ি ঘর স্ব-মূলে ধ্বংশ হবে, যে কারনে অবহেলিত দাকোপের ২ লক্ষাধিক মানুষ সর্বক্ষন রয়েছে আতংকে।
দক্ষীনাঞ্চলে অমৃত সমান ফল তরমুজ প্রায় ৫হাজার হেক্টর জমিতে কৃষকেরা চাষকার্কীত করেছে। মাঠ ভরা ফসল তাদের,কোটি টাকার স্বপ্ন দেখছে ওরা।এ স্বপ্ন বাস্তবায়নের আস্তা হারিয়ে ফেলেছে তারা, ‘কখন যেন কি হয়’। অতিদ্রুত নদী ভাঙ্গন প্রতিরোধের সু-ব্যব¯’া করা নাহলে কৃষকের মাথায় হাত উঠবে এ দোদুল্যমান পরি¯ি’তি নিরসনের দাবি নিয়ে ভুক্তোভুগীরা সরকারের উর্দ্ধতন কতৃপক্ষসহ গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রধান মন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপ কামনা করেন।