দাকোপ (খুলনা) প্রতিনীধি :
ভয়াবহ নদী ভাঙ্গনে বানিশান্তা বাজার সংলগ্ন পানি উন্নয়ন বোর্ডের ৫শত গজ ওয়াপদা রাস্তা ৪/৩ অংশ নদী গর্ভে বিলিন প্রায়,যে কোন মুহুর্তে উপজেলার ৫টি ইউনিয়ন প্লাবিত হওয়ার আশংকা।২লক্ষাধীক মানুষ সর্বক্ষণ রয়েছে আতংকে।সংস্লিষ্ঠ এলাকা সুত্রে জানা যায়,২০০৯ সালে ২৫ মে সুতারখালী,কামারখোলা ২টি ইউনিয়ন প্লাবিত হয়ে সর্বশান্ত হয়েছিল লক্ষাধীক মানুষ, তাদের সে ক্ষতি আজও পুরণ হয়নী।পশুর নদীর তীরে বানিশান্তা বাজার সংলগ্ন ¯’ান পরিদর্শণ করেছিলেন জেলা প্রশাষক মোঃ আমিনুল আহসান। তিনি বলেছিলেন অচিরেই নদী ভাঙ্গন প্রতিরোধের ব্যব¯’া হবে । কিš‘ না সে আশা আজও পুরণ হলোনা । নদীর স্রোতের তীব্রতা দীনের পর দীন বৃদ্ধি পা”েছ, সাধারণ জোয়ারের পানি মাঝে মধ্যে এলাকায় প্রবেশ করছে। পরিষদের চেয়ারম্যান শুদেব কুমার রায় হাঁ-হুতাশ করছে বটে কিš‘ কাজের বেলায় নাই।এহেন পরি¯ি’তিতে এলাকার ভুক্তভোগীদের রাতের ঘুম হারাম হয়েগেছে। দক্ষীনাঞ্চলে অমৃত সমান ফল তরমুজ প্রায় ৫হাজার হেক্টর জমিতে কৃষকেরা চাষকার্কীত করেছে। মাঠ ভরা ফসল তাদের,কোটি টাকার স্বপ্ন দেখছে ওরা।এ স্বপ্ন বাস্তবায়নের আস্তা হারিয়ে ফেলেছে তারা, ‘কখন যেন কি হয়’।অতিদ্র“ত নদী ভাঙ্গন প্রতিরোধের সু-ব্যব¯’া করা নাহলে কৃষকের মাথায় হাত উঠবে এ দোদুল্যমান পরি¯ি’তি নিরসনের দাবি নিয়ে ভুক্তোভুগীরা সরকারের উর্দ্ধতন কতৃপক্ষসহ গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রধান মন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
ভয়াবহ নদী ভাঙ্গনে বানিশান্তা বাজার সংলগ্ন পানি উন্নয়ন বোর্ডের ৫শত গজ ওয়াপদা রাস্তা ৪/৩ অংশ নদী গর্ভে বিলিন প্রায়,যে কোন মুহুর্তে উপজেলার ৫টি ইউনিয়ন প্লাবিত হওয়ার আশংকা।২লক্ষাধীক মানুষ সর্বক্ষণ রয়েছে আতংকে।সংস্লিষ্ঠ এলাকা সুত্রে জানা যায়,২০০৯ সালে ২৫ মে সুতারখালী,কামারখোলা ২টি ইউনিয়ন প্লাবিত হয়ে সর্বশান্ত হয়েছিল লক্ষাধীক মানুষ, তাদের সে ক্ষতি আজও পুরণ হয়নী।পশুর নদীর তীরে বানিশান্তা বাজার সংলগ্ন ¯’ান পরিদর্শণ করেছিলেন জেলা প্রশাষক মোঃ আমিনুল আহসান। তিনি বলেছিলেন অচিরেই নদী ভাঙ্গন প্রতিরোধের ব্যব¯’া হবে । কিš‘ না সে আশা আজও পুরণ হলোনা । নদীর স্রোতের তীব্রতা দীনের পর দীন বৃদ্ধি পা”েছ, সাধারণ জোয়ারের পানি মাঝে মধ্যে এলাকায় প্রবেশ করছে। পরিষদের চেয়ারম্যান শুদেব কুমার রায় হাঁ-হুতাশ করছে বটে কিš‘ কাজের বেলায় নাই।এহেন পরি¯ি’তিতে এলাকার ভুক্তভোগীদের রাতের ঘুম হারাম হয়েগেছে। দক্ষীনাঞ্চলে অমৃত সমান ফল তরমুজ প্রায় ৫হাজার হেক্টর জমিতে কৃষকেরা চাষকার্কীত করেছে। মাঠ ভরা ফসল তাদের,কোটি টাকার স্বপ্ন দেখছে ওরা।এ স্বপ্ন বাস্তবায়নের আস্তা হারিয়ে ফেলেছে তারা, ‘কখন যেন কি হয়’।অতিদ্র“ত নদী ভাঙ্গন প্রতিরোধের সু-ব্যব¯’া করা নাহলে কৃষকের মাথায় হাত উঠবে এ দোদুল্যমান পরি¯ি’তি নিরসনের দাবি নিয়ে ভুক্তোভুগীরা সরকারের উর্দ্ধতন কতৃপক্ষসহ গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রধান মন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপ কামনা করেন।