এপিপি, কলকাতা : গত সপ্তাহে খাড়খণ্ডের গিরিডির স্থানীয় আদালত একটি হত্যাকাণ্ডের মামলায় চার মাওবাদীকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে। ৪০ জনকে খুন করে এর বদলা নেবে বলে হুমকি দিল মাওবাদীরা। একটি সংবাদ চ্যানেলের খবর, পুলিশ জানিয়েছে, বোকারোয় এই হুমকি দিয়ে কিছু পোস্টার সেঁটেছে মাওবাদীরা। পোস্টারে বলা হয়েছে, চার জঙ্গির ফাঁসির সাজা রদ না হলে বদলা নিতে চারজনের বদলে ৪০ জনকে হত্যা করা হবে।
পুলিশ কর্তাদের বক্তব্য, প্রশাসনের উপর চাপ বাড়াতেই মাওবাদীরা ওই পোস্টার লাগিয়েছে। পোস্টারগুলি ইতিমধ্যেই ছিঁড়ে ফেলা হয়েছে। এই হুমকির প্রেক্ষিতে গিরিডি, বোকারো ও অন্য কয়েকটি জেলায় নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে। উল্লেখ্য, ২০০৭ সালে গিরিডির চিলকারি গ্রামে ১৯ জনকে হত্যা করেছিল মাওবাদীরা। এই হত্যাকাণ্ডে দোষী সাব্যস্ত জিতেন মারাণ্ডি, ছত্রপতি মণ্ডল, মনোজ রাজওয়ার এবং অনিল রামকে মৃত্যুদণ্ড দেয় আদালত।
এদিকে সম্প্রতি ছত্তিশগড় সফরে গিয়ে রাষ্ট্রপতি প্রতিভা পাতিল মাওবাদীদের হিংসা ছেড়ে রাজনীতির মূল স্রোতে ফিরে আসার যে আবেদন জানিয়েছেন, তার পরিপ্রেক্ষিতে মাওবাদীরা রায়পুর থেকে জারি করা এক বিবৃতিতে নকশাল অধ্যুষিত এলাকা থেকে অবিলম্বে কেন্দ্রীয় ও রাজ্য সরকারের নিরাপত্তাবাহিনী প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে।
তাদের বিরুদ্ধে চলতি ‘গ্রিন হান্ট অপারেশন’ বন্ধেরও দাবি তুলেছে মাওবাদীরা। একইসঙ্গে তারা দুর্নীতিতে জড়িতদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া এবং বিদেশের ব্যাংকে গচ্ছিত কালো টাকা দ্রুত ভারতে ফেরানোর কথাও বলেছে। মাওবাদীরাও এও বলেছে, জমি অধিগ্রহণের চলতি নীতি বদলাতে হবে। প্রাকৃতিক সম্পদের যথেচ্ছ অপচয়ও বন্ধ করতে হবে। এইসব দাবি মেনে নেওয়া হলেই তারা হিংসার পথ ছাড়বে।
পুলিশ কর্তাদের বক্তব্য, প্রশাসনের উপর চাপ বাড়াতেই মাওবাদীরা ওই পোস্টার লাগিয়েছে। পোস্টারগুলি ইতিমধ্যেই ছিঁড়ে ফেলা হয়েছে। এই হুমকির প্রেক্ষিতে গিরিডি, বোকারো ও অন্য কয়েকটি জেলায় নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে। উল্লেখ্য, ২০০৭ সালে গিরিডির চিলকারি গ্রামে ১৯ জনকে হত্যা করেছিল মাওবাদীরা। এই হত্যাকাণ্ডে দোষী সাব্যস্ত জিতেন মারাণ্ডি, ছত্রপতি মণ্ডল, মনোজ রাজওয়ার এবং অনিল রামকে মৃত্যুদণ্ড দেয় আদালত।
এদিকে সম্প্রতি ছত্তিশগড় সফরে গিয়ে রাষ্ট্রপতি প্রতিভা পাতিল মাওবাদীদের হিংসা ছেড়ে রাজনীতির মূল স্রোতে ফিরে আসার যে আবেদন জানিয়েছেন, তার পরিপ্রেক্ষিতে মাওবাদীরা রায়পুর থেকে জারি করা এক বিবৃতিতে নকশাল অধ্যুষিত এলাকা থেকে অবিলম্বে কেন্দ্রীয় ও রাজ্য সরকারের নিরাপত্তাবাহিনী প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে।
তাদের বিরুদ্ধে চলতি ‘গ্রিন হান্ট অপারেশন’ বন্ধেরও দাবি তুলেছে মাওবাদীরা। একইসঙ্গে তারা দুর্নীতিতে জড়িতদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া এবং বিদেশের ব্যাংকে গচ্ছিত কালো টাকা দ্রুত ভারতে ফেরানোর কথাও বলেছে। মাওবাদীরাও এও বলেছে, জমি অধিগ্রহণের চলতি নীতি বদলাতে হবে। প্রাকৃতিক সম্পদের যথেচ্ছ অপচয়ও বন্ধ করতে হবে। এইসব দাবি মেনে নেওয়া হলেই তারা হিংসার পথ ছাড়বে।