সাহিদ সিরাজী, কলকাতা থেকে: ঢাকার কাছে সাভারে বুধবার রাতে কলকাতা-ঢাকা রুটের আন্তর্জাতিক বাস ‘সৌহার্দ্য’য় বিএনপি সমর্থকরা হামলা চালিয়েছে। বাস ভাঙচুর এবং যাত্রী লাঞ্ছিত করার মতো ঘটনা ঘটেছে বলে অভিযোগ করেছেন বাসের যাত্রীরা। এমন কি বাসের পেট্টোল ঢেলে আগুন ধরানোর চেষ্টাও করা হয়েছিল বলে তাদের দাবি।
বুধবার রাতে সাভারের ফুলবাড়িয়া ব্রিজের কাছে একদল পিকেটারের বাধার মুখে পড়ে কলকাতা থেকে ঢাকাগামী সৌহার্দ্য বাস। বাসটির নম্বর ডাব্লিওবি-২৩-বি-৯২২৩।
পিকেটারা প্রথমে গাড়ির সামনে দাঁড়ায়। এরপর বাসের সামনের কাঁচ ভেঙে দেয়। সাইড গ্লাস এমন কী পেছনের অংশও ভাঙচুর করে। ইটের আঘাতে গুরুত্বর আহত হয়েছেন বাংলাদেশী মহিলা যাত্রী। ভারতীয় চালক সুজয় দে মাথায় কাচ ঢুকে গুরুত্বর আহত হন। হটিস্টিকের আঘাতে বাংলাদেশী হেলপার গোলাম মোস্তফার পা ভেঙে যায়।
যাত্রীরা অভিযোগ করেন, পুলিশের পেট্রোলকার থাকার কথা থাকলেও কলকাতা থেকে ঢাকা পর্যন্ত কোথাও কোনো প্রকার পেট্রোলকারে দেখা মিলেনি। এমন কি যত্রতত্র বাসের যাত্রীরা ওঠা-নামা করছেন।
এদিকে চালক সুজয় দে জানান, ফুলবাড়িয়ায় ঢুকতেই এক থেকে দেড়শজনের একটি দল হকিস্টিক ও বাঁশ হাতে হামলা চালায়। গাড়িটিতে পেট্রোল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়ার চেষ্টা করে। সে সময় যাত্রীরা পিকেটাদের হাত-পা ধরে কান্না করেন। আগুন থেকে রেহায় পেলেও চলে যাওয়ার সময় পিকেটারা বাসে বৃষ্টির মতো ইট ছুড়তে থাকে। গোটা ঘটনা লিখিতভাবে কলকাতায় বাসটির কতৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গ ভূতল পরিবহনের কর্মকর্তারা।
বুধবার রাতে সাভারের ফুলবাড়িয়া ব্রিজের কাছে একদল পিকেটারের বাধার মুখে পড়ে কলকাতা থেকে ঢাকাগামী সৌহার্দ্য বাস। বাসটির নম্বর ডাব্লিওবি-২৩-বি-৯২২৩।
পিকেটারা প্রথমে গাড়ির সামনে দাঁড়ায়। এরপর বাসের সামনের কাঁচ ভেঙে দেয়। সাইড গ্লাস এমন কী পেছনের অংশও ভাঙচুর করে। ইটের আঘাতে গুরুত্বর আহত হয়েছেন বাংলাদেশী মহিলা যাত্রী। ভারতীয় চালক সুজয় দে মাথায় কাচ ঢুকে গুরুত্বর আহত হন। হটিস্টিকের আঘাতে বাংলাদেশী হেলপার গোলাম মোস্তফার পা ভেঙে যায়।
যাত্রীরা অভিযোগ করেন, পুলিশের পেট্রোলকার থাকার কথা থাকলেও কলকাতা থেকে ঢাকা পর্যন্ত কোথাও কোনো প্রকার পেট্রোলকারে দেখা মিলেনি। এমন কি যত্রতত্র বাসের যাত্রীরা ওঠা-নামা করছেন।
এদিকে চালক সুজয় দে জানান, ফুলবাড়িয়ায় ঢুকতেই এক থেকে দেড়শজনের একটি দল হকিস্টিক ও বাঁশ হাতে হামলা চালায়। গাড়িটিতে পেট্রোল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়ার চেষ্টা করে। সে সময় যাত্রীরা পিকেটাদের হাত-পা ধরে কান্না করেন। আগুন থেকে রেহায় পেলেও চলে যাওয়ার সময় পিকেটারা বাসে বৃষ্টির মতো ইট ছুড়তে থাকে। গোটা ঘটনা লিখিতভাবে কলকাতায় বাসটির কতৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গ ভূতল পরিবহনের কর্মকর্তারা।