তাঁরই ৩১তম প্রয়অণবার্ষিকীতে সপ্তাহভর বড়পর্দায় দেখা যাবে তাঁরই অভিনীত একগুচ্ছ সিনেমা। অনুষ্ঠানের যৌথ উদ্যোক্ত ‘সংবাদ প্রতিদিন’ ও শিল্পী সংসদ। আজ রবিবার ২৪ জুলাই কলকাতার উত্তমমঞ্চে এই চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা করবেন মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায়। উপস্থিত থাকবেন রাজ্যসভার সাংসদ সৃঞ্জয় বোস, ইআইএমপিএ-র সভাপতি বিজয় কল্যাণী, অভিনেত্রী সুপ্রিয়াদেবী, মাধবী মুখোপাধ্যায়, রতœা ঘোষাল, শুকুন্তলা বড়–য়া, সংঘমিত্রা বন্দ্যোপাদ্যায়, সঙ্গীত শিল্পী বনশ্রী সেনগুপ্ত প্রমুখ। উত্তমমঞ্চের বড়পর্দায় মহানায়কের ছবি দেখা যাবে ৩০ জুলাই অবধি। রোজ বেলা তিনটে আর সন্ধ্যা ছ’টায়। ওই দিন উত্তর কলকাতার স্টার থিয়েটারে এই চলচ্চিত্র উৎসবের উদ্বোধন করবেন রাজ্যের পূর্ত বিভাগের প্রতিমন্ত্রী সব্রত সাহা। উপস্থিত থাকবেন ডেপুটি মেয়র ফরজানা আলম, বিএফজেএ’র সভাপতি বিজয় রায়, অভিনেতা দুলাল রায়, সুধীন সরকার, অমর সেন প্রমুখ। শিল্পী সংসদের সম্পাদক সাধন বাগচী জানিয়েছেন, এই ‘রেট্রোস্পেক্টিভ’-এর টিকিট বিক্রির টাকায় দুঃস্থ শিল্পীদের পাশে দাঁড়াবেন তাঁরা। এছাড়া রোববার সকালে মহানায়কের প্রয়াণদিবসে টালিগঞ্জ ট্রাম ডিপোর সামনে তাঁর মূর্তিতে অনুরাগীদের মাল্যদান ও শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদনের আয়োজন করেছে উত্তর স্মৃতি সংসদ। উপস্থিত থাকবেন টালিগঞ্জের কলাকুশলী ছাড়াও ভিন্ন ক্ষেত্রের গুণিজনরা। পাশাপাশি ওই দিনই সন্ধ্যায় তপন থিয়েটারে মহানায়কের নামে ‘উত্তম কলারতœ পুরস্কার’-এর আয়োজন করেছে বাংলা চলচ্চিত্র প্রচার ও প্রসার সমিতি। অনুষ্ঠানে বাংলা চলচ্চিত্র সঙ্গীত ও সমাজের বিভিন্ন স্তরের বিশিষ্ট গুণিজনদের ‘উত্তম কলারতœ পুরস্কার’এ সম্মানিত করা হবে। অনুষ্ঠানে বাংলা চলচ্চিত্র সঙ্গীত ও সমাজের বিভিন্ন স্তরের বিশিষ্ট গুণিজনদের ‘উত্তম কলারতœ পুরস্কার’এ সম্মানিত করা হবে।
উদয়ন পাল, কলকাতা : তিন দশক অতিক্রান্ত তিনি প্রয়াত হয়েছেন। তবু আজও অষ্টাদশী থেকে আশি নারীমন তাঁর প্রেমে পড়ে আছে। তিনি বাংলা চলচ্চিত্রের কিংবদন্তী উত্তরকুমার। উত্তম-ম্যাজিক আচ্ছন্ন বাঙালি এখনও নস্ট্যালজিয়ায় বুঁদ হয়ে আছেন।
তাঁরই ৩১তম প্রয়অণবার্ষিকীতে সপ্তাহভর বড়পর্দায় দেখা যাবে তাঁরই অভিনীত একগুচ্ছ সিনেমা। অনুষ্ঠানের যৌথ উদ্যোক্ত ‘সংবাদ প্রতিদিন’ ও শিল্পী সংসদ। আজ রবিবার ২৪ জুলাই কলকাতার উত্তমমঞ্চে এই চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা করবেন মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায়। উপস্থিত থাকবেন রাজ্যসভার সাংসদ সৃঞ্জয় বোস, ইআইএমপিএ-র সভাপতি বিজয় কল্যাণী, অভিনেত্রী সুপ্রিয়াদেবী, মাধবী মুখোপাধ্যায়, রতœা ঘোষাল, শুকুন্তলা বড়–য়া, সংঘমিত্রা বন্দ্যোপাদ্যায়, সঙ্গীত শিল্পী বনশ্রী সেনগুপ্ত প্রমুখ। উত্তমমঞ্চের বড়পর্দায় মহানায়কের ছবি দেখা যাবে ৩০ জুলাই অবধি। রোজ বেলা তিনটে আর সন্ধ্যা ছ’টায়। ওই দিন উত্তর কলকাতার স্টার থিয়েটারে এই চলচ্চিত্র উৎসবের উদ্বোধন করবেন রাজ্যের পূর্ত বিভাগের প্রতিমন্ত্রী সব্রত সাহা। উপস্থিত থাকবেন ডেপুটি মেয়র ফরজানা আলম, বিএফজেএ’র সভাপতি বিজয় রায়, অভিনেতা দুলাল রায়, সুধীন সরকার, অমর সেন প্রমুখ। শিল্পী সংসদের সম্পাদক সাধন বাগচী জানিয়েছেন, এই ‘রেট্রোস্পেক্টিভ’-এর টিকিট বিক্রির টাকায় দুঃস্থ শিল্পীদের পাশে দাঁড়াবেন তাঁরা। এছাড়া রোববার সকালে মহানায়কের প্রয়াণদিবসে টালিগঞ্জ ট্রাম ডিপোর সামনে তাঁর মূর্তিতে অনুরাগীদের মাল্যদান ও শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদনের আয়োজন করেছে উত্তর স্মৃতি সংসদ। উপস্থিত থাকবেন টালিগঞ্জের কলাকুশলী ছাড়াও ভিন্ন ক্ষেত্রের গুণিজনরা। পাশাপাশি ওই দিনই সন্ধ্যায় তপন থিয়েটারে মহানায়কের নামে ‘উত্তম কলারতœ পুরস্কার’-এর আয়োজন করেছে বাংলা চলচ্চিত্র প্রচার ও প্রসার সমিতি। অনুষ্ঠানে বাংলা চলচ্চিত্র সঙ্গীত ও সমাজের বিভিন্ন স্তরের বিশিষ্ট গুণিজনদের ‘উত্তম কলারতœ পুরস্কার’এ সম্মানিত করা হবে। অনুষ্ঠানে বাংলা চলচ্চিত্র সঙ্গীত ও সমাজের বিভিন্ন স্তরের বিশিষ্ট গুণিজনদের ‘উত্তম কলারতœ পুরস্কার’এ সম্মানিত করা হবে।
0 Comments
উদয়ন পাল, কলকাতা: জ্যোতিষী বলেছেন, যমজ কন্যা হবে। সলমন খান পরামর্শ দিয়েছেন একটা ফুটবল টিম করো। কিন্তু হবু মা ঐশ্বর্য এবং হবু বাবা অভিষেক দুজনেই চাইছেন তঁঅদের যমজ সন্তানই হোক। তবে দুটিই মেয়ে নয়, একটি মেয়ে আর একটি ছেলে। আর যদি যমজ সন্তান নাও হয় তাঁদের তবে তারা প্রথমে একটি কন্যা সন্তানই কামনা করছেন। তারপর তাঁরা চান একটি পুত্র সন্তান। অর্থাৎ গোদা বাংলায় এক মেয়ে এক ছেলে। যেমন অভিষেকের বাবার অমিতাভ বচ্চন ও জয়া বচ্চনের। হ্যাঁ নির্দ্বিধায় মুক্ত কণ্ঠে এক সাক্ষাৎকারে সাফ কবুল করলেন অভিষেক বচ্চন এবং তাঁর স্ত্রী ঐশ্বর্য। তাঁরা যমজ সন্তানই চান। তবে জ্যোতিষীর গণনা সঠিক হোক তা তাঁরা চান না। অর্থাৎ ঐশ্বর্য কোল আলো করে আসুক দুটি মেয়ে তা কখনওই চান না তাঁরা দুজনেই। জ্যোতিষীর গণনা আংশিক সত্যি হোক। হোক পুত্র এবং কন্যা দুই-ই। জীবনের পূর্ণতা পেতে ঐশ্বর্য যেমন চান ছেলে এবং মেয়ে উভয়েরই মা হতে, তেমনই অভিষেকও তাই চান। তাতেই জমে যাবে জলসা।
উদয়ন পাল কলকাতা থেকে : সাংহাই থেকে সাংহাই। দিবাকর বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘সাংহাই’ ছবির শুটিং শেষ করেই পরিচালক গৌতম ঘোষের সঙ্গে সাংহাই আর্ন্তজাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে যোগ দিতে গেলেন প্রসেনজিৎ। চিনের সবচেয়ে বড় এই চলচ্চিত্র উৎসবে ‘মনের মানুষ’ নির্বাচিত হয়েছে প্রতিযোগিতা বিভাগে। ১৫২টি দেশের হাজারের বেশি ছবি থেকে বাছা হয়েছে মাত্র ১৬টি ছবি। এ দেশ থেকে একমাত্র ‘মনের মানুষ’। “মনের মানুষ’ করতে গিয়ে যে কষ্ট করেছি, তারই সুফল ভোগ করছি। সারা বিশ্বের এত ছবির মধ্যে থেকে নির্বাচিত হয়ে ভালই লাগছে। গৌতমদার সঙ্গে বাংলাদেশ থেকে হাবিব ভাই(বাংলাদেশি প্রযোজক হাবিবুর রহমান) আর চঞ্চল (বাংলাদেশি অভিনেতা )এসেছেন। জমিয়ে আড্ডাও হচ্ছে এখানে।” সেই কথা সাংহাই থেকে জানাচ্ছেন প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়।
|
বিভাগীয় সম্পাদক
প্রিয় পাঠক আপনাদের জন্যই পশ্চিম বঙ্গের লেখা দিয়েই আমাদের এ বিশেষ আয়োজন। তাই এ সম্পর্কে মতামত জানিয়ে আমাদের চলার পথকে আরো প্রসারিত করুন. বিষয় ভিত্তিক লেখা
All
আর্কাইভ
April 2018
|