উদয়ন পাল, কলকাতা: সুইস ব্যাঙ্কে ভারতীয়দের গচ্ছিত টাকার পরিমাণ সুইস ন্যাশনাল ব্যাঙ্ক (এনএসবি)-র দেওয়া হিসেবের থেকে কম করে ছ’গুণ বেশি। বিভিন্ন সুইস ব্যাঙ্কে ভারতীয়দের ২০১০-এর শেষ পর্যন্ত ভারতীয়দের বিনিয়োগ আড়াইশো কোটি মার্কিন ডলার বলে বিবৃতি দিয়েছিল এনএসবি। কালো টাকা মামলায় সুইস ব্যাঙ্কগুলিতে ভারতীয়দের বিনিয়োগ নিয়ে বিস্তর পানিঘোলা হওয়ার পরে প্রথম বারের জন্য গ্রাকদের অ্যাকাউন্ট নিয়ে সামান্য কিছু তথ্য দিয়েছিল এনএসবি। তবে এই তথ্যের আলোয় কালো টাকার হিসাব করা বেশ কঠিন। কারণ গত তিন বছরে অনেকেই সুইস ব্যাঙ্ক থেকে টাকা সরিয়ে নিয়ে গিয়েছেন অন্যত্র। কালো টাকা জমা রাখার নয়া স্বর্গরাজ্য হয়ে উঠেছে মধ্যপ্রাচ্য, মরিশাস, সিঙ্গাপুর।
গত তিন বছরে কমপক্ষে ৫০ কোটি মার্কিন ডলার সরানো হয়েছে অন্যদেশের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে। হিসাব বহির্ভূত টাকার প্রধান গন্তব্য হল দুবাই ও সিঙ্গাপুর। সুইস ব্যাঙ্কের থেকেও নিরাপদে থাকবে বলেই ভারতীয়রা টাকা সরিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন বলে অভিমত এক সুইস ব্যাঙ্কারের। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই বেসরকারি ব্যাঙ্কারের মতে, সুইস ব্যাঙ্কে ভারতীয় বিনিয়োগের পরিমাণ ১৫০০ থেকে ২০০০ কোটি মার্কিন ডলার। তবে সুইৎজারল্যান্ডের বিভিন্ন ব্যাঙ্কে ভারতীয়দের দেড় হাজার কোটি মার্কিন ডলার রয়েছে এই দাবিকেও উড়িয়ে দিয়েছেন তিনি।
মরিশাস বা দুবাইতে বিদেশি বিনিয়োগের নিয়মকানুন বেশ শিথিল। ফলে সহজেই হিসাব বহির্ভূত টাকা ব্যবসার কাজে লাগানো যায়। এই সুবিধার কথা মাথায় রেখে অনেকেই সুইস ব্যাঙ্ক থেকে টাকা সরিয়ে নিয়েছেন। তবে কোন দেশের ব্যাঙ্কে কত কাটা গিয়েছে, তা নিয়ে কোনও ভাবেই মুখ খুলতে নারাজ এসএনবি। তবে বেশ কিছু সুইস বিনিয়োগকারী সংস্থার মরিশাসে শাখা রয়েছে। ধারণা, এর সাহায্যেই বিদেশের বাজার বিনিয়োগ করছেন ভারতীয়রা। অনেক ক্ষেত্রে বৈদেশিক বিনিয়োগ করছেন ভারতীয়রা। অনেক ক্ষেত্রে বৈদেশিক বিনিয়োগ হিসেবে সেই টাকা আবার ফিরে আসছে ভারতের শেয়ার বাজারে।
হিসেব বর্হিভূত এই টাকা ভারতের ফেরতে উদ্যোগী হয়েছে নয়াদিল্লি। ইউরোপীয় দেশগুলির সঙ্গে এই নিয়ে বিস্তারিত আলোচনাও চলছে। দুবাই বা সিঙ্গাপুরের পথ দিয়ে সুইস ব্যাঙ্কে গচ্ছিত কালো টাকা ভারতের ফিরছে কিনা, তার উপর কড়া নজর রাখছে সেবি এবং রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া।
গত তিন বছরে কমপক্ষে ৫০ কোটি মার্কিন ডলার সরানো হয়েছে অন্যদেশের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে। হিসাব বহির্ভূত টাকার প্রধান গন্তব্য হল দুবাই ও সিঙ্গাপুর। সুইস ব্যাঙ্কের থেকেও নিরাপদে থাকবে বলেই ভারতীয়রা টাকা সরিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন বলে অভিমত এক সুইস ব্যাঙ্কারের। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই বেসরকারি ব্যাঙ্কারের মতে, সুইস ব্যাঙ্কে ভারতীয় বিনিয়োগের পরিমাণ ১৫০০ থেকে ২০০০ কোটি মার্কিন ডলার। তবে সুইৎজারল্যান্ডের বিভিন্ন ব্যাঙ্কে ভারতীয়দের দেড় হাজার কোটি মার্কিন ডলার রয়েছে এই দাবিকেও উড়িয়ে দিয়েছেন তিনি।
মরিশাস বা দুবাইতে বিদেশি বিনিয়োগের নিয়মকানুন বেশ শিথিল। ফলে সহজেই হিসাব বহির্ভূত টাকা ব্যবসার কাজে লাগানো যায়। এই সুবিধার কথা মাথায় রেখে অনেকেই সুইস ব্যাঙ্ক থেকে টাকা সরিয়ে নিয়েছেন। তবে কোন দেশের ব্যাঙ্কে কত কাটা গিয়েছে, তা নিয়ে কোনও ভাবেই মুখ খুলতে নারাজ এসএনবি। তবে বেশ কিছু সুইস বিনিয়োগকারী সংস্থার মরিশাসে শাখা রয়েছে। ধারণা, এর সাহায্যেই বিদেশের বাজার বিনিয়োগ করছেন ভারতীয়রা। অনেক ক্ষেত্রে বৈদেশিক বিনিয়োগ করছেন ভারতীয়রা। অনেক ক্ষেত্রে বৈদেশিক বিনিয়োগ হিসেবে সেই টাকা আবার ফিরে আসছে ভারতের শেয়ার বাজারে।
হিসেব বর্হিভূত এই টাকা ভারতের ফেরতে উদ্যোগী হয়েছে নয়াদিল্লি। ইউরোপীয় দেশগুলির সঙ্গে এই নিয়ে বিস্তারিত আলোচনাও চলছে। দুবাই বা সিঙ্গাপুরের পথ দিয়ে সুইস ব্যাঙ্কে গচ্ছিত কালো টাকা ভারতের ফিরছে কিনা, তার উপর কড়া নজর রাখছে সেবি এবং রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া।