এপিপি বাংলা ডটকম: ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মধ্যে অবস্থিত কয়েকটি বাংলাদেশী ছিটমহলে ভারতীয় দুষ্কৃতিরা জমি দখলের জন্য হামলা চালাচ্ছে বলে ছিটমহলবাসীদের একটি সংগঠন অভিযোগ তুলেছে।
দলিল জাল, হুমকি দিয়ে অবৈধভাবে জমি রেজিস্ট্রেশন করানো ও রাজনৈতিক মদতপুষ্ট দুষ্কৃতিদের হামলা থেকে বাংলাদেশী ছিটমহলগুলির বাসিন্দাদের সুরক্ষার দাবী জানিয়ে বৃহস্পতিবার কলকাতায় বাংলাদেশের উপদূতাবাসে একটি অভিযোগ জমা দিয়েছে ভারত-বাংলাদেশ ছিটমহল বিনিময় সমন্বয় কমিটি।
ওই সংগঠনটির নেতা দীপ্তিমান সেনগুপ্ত বলেন, “কোচবিহার জেলার ভেতরে অবস্থিত বাংলাদেশী ছিটমহল নলগ্রাম, ফলনাপুর, জংরা ও মশালডাঙ্গা ছিটমহলে গত কয়েকদিনে এধরনের হামলায় ১০ জন মহিলা সহ অন্তত ৩৫ জন আহত হয়েছেন-যাদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। ভারত আর বাংলাদেশের মধ্যে ছিটমহল হস্তান্তর হতে পারে এই আশায় সেখানকার জমি আগেভাগেই দখল করতে পশ্চিমবঙ্গের রাজনৈতিক দলগুলির মদতপুষ্ট দুষ্কৃতিরাই এই সব হামলা চালাচ্ছে।”
কোচবিহারের জেলাশাসক মোহন গান্ধী জানিয়েছেন যে ওই হামলা ও জোর করে জমি দখলের প্রচেষ্টার অভিযোগ তিনি পেয়েছেন এবং পুলিশকে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দিয়েছেন।
মোহন গান্ধীর কথায়, “যেহেতু পশ্চিমবঙ্গের পুলিশ বাংলাদেশী ছিটমহলে প্রবেশ করতে পারে না, তাই ছিটমহলগুলির বাইরেই পুলিশ প্রহরা ও টহলদারী বাড়ানো হয়েছে। একই সঙ্গে ভারতীয় দুষ্কৃতিদের ধরারও চেষ্টা চলছে।”
তবে দুষ্কৃতিরা বাংলাদেশী ছিটমহলে লুকিয়ে থাকায় তাদের আটক করা যাচ্ছে না।
ছিটমহল বিনিময় সমন্বয় কমিটি দাবি করছে এধরনের ঘটনার ক্ষেত্রে যাতে দ্রুত প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেয়া যায়, তার জন্য দুই দেশের সংশ্লিষ্ট জেলাশাসকদের মধ্যে সমন্বয় তৈরি করা উচিত। আর সেটাও আজ বাংলাদেশের উপদূতাবাসে জমা দেওয়া অভিযোগ পত্রে উল্লেখ করা হয়েছে।
সমন্বয় কমিটির অভিযোগ পাওয়ার কথা স্বীকার করেছেন কলকাতায় বাংলাদেশের উপরাষ্ট্রদূত আবিদা ইসলাম। তিনি বলছেন অভিযোগপত্রটি দিল্লিতে বাংলাদেশ দূতাবাসে পাঠিয়ে দেয়া হচ্ছে যথাযথ ব্যবস্থা নেয়ার জন্য। সূত্র: বিবিসি।
দলিল জাল, হুমকি দিয়ে অবৈধভাবে জমি রেজিস্ট্রেশন করানো ও রাজনৈতিক মদতপুষ্ট দুষ্কৃতিদের হামলা থেকে বাংলাদেশী ছিটমহলগুলির বাসিন্দাদের সুরক্ষার দাবী জানিয়ে বৃহস্পতিবার কলকাতায় বাংলাদেশের উপদূতাবাসে একটি অভিযোগ জমা দিয়েছে ভারত-বাংলাদেশ ছিটমহল বিনিময় সমন্বয় কমিটি।
ওই সংগঠনটির নেতা দীপ্তিমান সেনগুপ্ত বলেন, “কোচবিহার জেলার ভেতরে অবস্থিত বাংলাদেশী ছিটমহল নলগ্রাম, ফলনাপুর, জংরা ও মশালডাঙ্গা ছিটমহলে গত কয়েকদিনে এধরনের হামলায় ১০ জন মহিলা সহ অন্তত ৩৫ জন আহত হয়েছেন-যাদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। ভারত আর বাংলাদেশের মধ্যে ছিটমহল হস্তান্তর হতে পারে এই আশায় সেখানকার জমি আগেভাগেই দখল করতে পশ্চিমবঙ্গের রাজনৈতিক দলগুলির মদতপুষ্ট দুষ্কৃতিরাই এই সব হামলা চালাচ্ছে।”
কোচবিহারের জেলাশাসক মোহন গান্ধী জানিয়েছেন যে ওই হামলা ও জোর করে জমি দখলের প্রচেষ্টার অভিযোগ তিনি পেয়েছেন এবং পুলিশকে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দিয়েছেন।
মোহন গান্ধীর কথায়, “যেহেতু পশ্চিমবঙ্গের পুলিশ বাংলাদেশী ছিটমহলে প্রবেশ করতে পারে না, তাই ছিটমহলগুলির বাইরেই পুলিশ প্রহরা ও টহলদারী বাড়ানো হয়েছে। একই সঙ্গে ভারতীয় দুষ্কৃতিদের ধরারও চেষ্টা চলছে।”
তবে দুষ্কৃতিরা বাংলাদেশী ছিটমহলে লুকিয়ে থাকায় তাদের আটক করা যাচ্ছে না।
ছিটমহল বিনিময় সমন্বয় কমিটি দাবি করছে এধরনের ঘটনার ক্ষেত্রে যাতে দ্রুত প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেয়া যায়, তার জন্য দুই দেশের সংশ্লিষ্ট জেলাশাসকদের মধ্যে সমন্বয় তৈরি করা উচিত। আর সেটাও আজ বাংলাদেশের উপদূতাবাসে জমা দেওয়া অভিযোগ পত্রে উল্লেখ করা হয়েছে।
সমন্বয় কমিটির অভিযোগ পাওয়ার কথা স্বীকার করেছেন কলকাতায় বাংলাদেশের উপরাষ্ট্রদূত আবিদা ইসলাম। তিনি বলছেন অভিযোগপত্রটি দিল্লিতে বাংলাদেশ দূতাবাসে পাঠিয়ে দেয়া হচ্ছে যথাযথ ব্যবস্থা নেয়ার জন্য। সূত্র: বিবিসি।