এপিপি, কলকাতা : বাসচালকের ভুলে ট্রেনের ধাক্কায় প্রাণ গেল বুধবার বাংলাদেশি সময় রাত ২.৩৫ মিনিটে ভারতের উত্তরপ্রদেশের কাঁসিরামনগরে ছাপরা-মুথরা এক্সপ্রেসের সঙ্গে বরযাত্রী বোঝাই একটি বাসের সংঘর্ষে ৩৭ জন বাসযাত্রীর এবং ৩১ জন আহত হয়েছেন। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন এদিন রাতে এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটেছে। ৩৭ জনের মৃত্যু হয়। আহত হন ৩৫ জন। বাসটিতে মোট ৮০ জন যাত্রী ছিল। একটি প্রহরীবিহীন লেভেল ক্রসিং-এ এই দুর্ঘটনা ঘটে। আহতদের দ্রুত সেখান থেকে উদ্ধার করে এটোয়া হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনার সঙ্গে সঙ্গে গভীর শোকের ছায়অ নেমে আসে গোটা এলাকায়। দুর্ঘটনার সঙ্গে সঙ্গেই ছুটে আসে বিশাল পুলিশবাহিনী। আসে দমকল এবং উদ্ধারকারী দল। গোটা এলাকা ঘিরে ফেলে শুরু হয় উদ্ধারের কাজ। দুর্ঘটনার খবর পেয়ে আশপাশের এলাকা থেকে দলে দলে মানুষ এসে ভিড় জমান ঘটনাস্থলে। ভিড় সামাল দিতে হিমসিম খেতে হয় পুলিশকে।
পুলিশের জনৈক মুখপাত্র বলেছেন, রাত ২.৩৫ মিনিট নাগাদ ছাপরা-মথুরা এক্সপ্রেসের সঙ্গে বরযাত্রী বোঝাই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। প্রচণ্ড শব্দে কেঁপে ওঠে আশপাশের অঞ্চল। বাসটির ইঞ্জিন একেবারে ভিতরে ঢুকে যায়। গোটা বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে দলা পাকিয়ে যায়। রেল কর্তৃপক্ষের বক্তব্য, বাস চালকের ভুলের জন্যই এই দুর্ঘটনা ঘটেছে। ঘটনার ভয়াবহতা প্রথমটা মানুষের পক্ষে বুঝে ওঠা সম্ভব হয়নি। তারপর জানাজানি হয় মর্মান্তিক ঐ দুর্ঘটনার খবর। সঙ্গে সঙ্গে গ্রামবাসীরা ছুটে যান ঘটনাস্থলে। পুলিশ এবং দমকল ও উদ্ধারকারী দল আসার আগেই গ্রামবাসীরা উদ্ধারের কাজে নেমে পড়েন। ট্রেনটি মথুরা থেকে ছাপরার দিকে যাচ্ছিল। রবিবার রাত ১১.১৫ মিনিটে মথুরা থেকে ট্রেনটি রওনা হয়।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং এই ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেছেন এবং অবিলম্বে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। মৃতদের পরিবারবর্গকে ২ লক্ষ এবং গুরুতর আহতদের ৫০ হাজার টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেবার নির্দেশও তিনি দিয়েছেন। এটোয়ার জেলাশাসক শৈলজা কুমারী বলেছেন, আহতদের এটোয়া এবং ফারুক্কাবাদ জেলার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ঘটনাস্থলে স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিমত বাসচালকের উচিত ছিল লেভেল ক্রশিংয়ে ঢোকার আগে সাবধানতা অবলম্বন করা।
পুলিশের জনৈক মুখপাত্র বলেছেন, রাত ২.৩৫ মিনিট নাগাদ ছাপরা-মথুরা এক্সপ্রেসের সঙ্গে বরযাত্রী বোঝাই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। প্রচণ্ড শব্দে কেঁপে ওঠে আশপাশের অঞ্চল। বাসটির ইঞ্জিন একেবারে ভিতরে ঢুকে যায়। গোটা বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে দলা পাকিয়ে যায়। রেল কর্তৃপক্ষের বক্তব্য, বাস চালকের ভুলের জন্যই এই দুর্ঘটনা ঘটেছে। ঘটনার ভয়াবহতা প্রথমটা মানুষের পক্ষে বুঝে ওঠা সম্ভব হয়নি। তারপর জানাজানি হয় মর্মান্তিক ঐ দুর্ঘটনার খবর। সঙ্গে সঙ্গে গ্রামবাসীরা ছুটে যান ঘটনাস্থলে। পুলিশ এবং দমকল ও উদ্ধারকারী দল আসার আগেই গ্রামবাসীরা উদ্ধারের কাজে নেমে পড়েন। ট্রেনটি মথুরা থেকে ছাপরার দিকে যাচ্ছিল। রবিবার রাত ১১.১৫ মিনিটে মথুরা থেকে ট্রেনটি রওনা হয়।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং এই ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেছেন এবং অবিলম্বে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। মৃতদের পরিবারবর্গকে ২ লক্ষ এবং গুরুতর আহতদের ৫০ হাজার টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেবার নির্দেশও তিনি দিয়েছেন। এটোয়ার জেলাশাসক শৈলজা কুমারী বলেছেন, আহতদের এটোয়া এবং ফারুক্কাবাদ জেলার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ঘটনাস্থলে স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিমত বাসচালকের উচিত ছিল লেভেল ক্রশিংয়ে ঢোকার আগে সাবধানতা অবলম্বন করা।