এপিপি, কলকাতা : ভারতের উত্তরপ্রদেশের লক্ষ্মৌ থেকে ১২০ কিলোমিটার দূরে মালয়া স্টেশনের ফরিদপুরের কাছে দিল্লি-হাওড়া গামী কালকা মেলের ১৩টি বগি লাইন চ্যুত হয়। ভারতীয় সময় দুপুর ১২.১০ মিনিটে ট্রেনটি লাইন চ্যুত হয়। উক্ত ঘটনায় ২০ জন যাত্রী ঘটনা স্থলে মারা যান এবং ১০০ জনের বেশি গুরুতর আহত হয়েছে। স্থানীয় মানুষজন ও সরকারী নিরাপত্তাকর্মীরা ঘটনাস্থলে উদ্ধার কার্য চালায়। আহতদের ঘটনাস্থল থেকে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এলাহবাদ ও কানপুর থেকে দুটি উদ্ধারকারী ট্রেন এসে বগির মধ্যে আটকে থাকা যাত্রীদের গ্যাস কাটার ও অন্যান্য যন্ত্রপাতির সাহায্যে উদ্ধার করে। ঘটনার পর ঐ লাইনের কিছু ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। তবে তৎপরতার সাথে কাজ চালিয়ে বিকেল থেকে আমার স্বাভাবিক ভাবে ট্রেন চলাচল শুরু হয়। তবে মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
উত্তর ভারতীয় রেলওয়ের জেনারেল ম্যানেজার এইচ সি যোশী জানান, চারটি এ সি কোচ, পাঁচটি স্লিপার কোচ-সহ ১৩টি সাধারণ কোচের বগি লাইন চ্যুত হয়। এদিকে ভারতীয় রেলের কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী মন্ত্রী ঘোষণা করেছেন, নিহতদের পরিবার পাঁচ লাখ টাকা ও যাঁরা গুরুত্বর আহত হয়েছেন সেই সমস্ত যাত্রীদের এক টাকা ও সাধারণ আহতদের ২৫ হাজার টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে। এছাড়াও উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী মায়াবতী নিহতদের এক লাখ টাকা ও গুরুত্বর আহতদের ৫০ হাজার টাকা ও সাধারণভাবে যাঁরা আহত হয়েছেন তাঁদের জন্য ২৫ হাজার টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা ঘোষণা করেন।
উত্তর ভারতীয় রেলওয়ের জেনারেল ম্যানেজার এইচ সি যোশী জানান, চারটি এ সি কোচ, পাঁচটি স্লিপার কোচ-সহ ১৩টি সাধারণ কোচের বগি লাইন চ্যুত হয়। এদিকে ভারতীয় রেলের কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী মন্ত্রী ঘোষণা করেছেন, নিহতদের পরিবার পাঁচ লাখ টাকা ও যাঁরা গুরুত্বর আহত হয়েছেন সেই সমস্ত যাত্রীদের এক টাকা ও সাধারণ আহতদের ২৫ হাজার টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে। এছাড়াও উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী মায়াবতী নিহতদের এক লাখ টাকা ও গুরুত্বর আহতদের ৫০ হাজার টাকা ও সাধারণভাবে যাঁরা আহত হয়েছেন তাঁদের জন্য ২৫ হাজার টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা ঘোষণা করেন।