এপিপি, কলকাতা : পৃথক তেলেঙ্গানা রাজ্যের দাবিতে মঙ্গলবার ফের রণক্ষেত্র হয়ে ওঠে ওসমানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়। এদিন সকালে ছাত্ররা মিছিল বের করার চেষ্টা করলে পুলিশ তাদের লক্ষ্য করে কাঁদানে গ্যাসের শেল ফাটায়। রাজভবনের দিকে যাওয়া ছাত্রদের এক মোটরবাইক মিছিল পুলিশ আটকানোর চেষ্টা করলে ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে ছাত্ররা। বিশ্ববিদ্যালয়ের মেন গেটে পুলিশকে লক্ষ্য করে পাথর ছোড়ে তারা। শুরু হয় ছাত্রদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ। সভা সমাবেশ নিষিদ্ধ থাকার পরও তা অমান্য করার দায়ে একাধিক ছাত্রকে গ্রেফতার করে পুলিশ। হায়দ্রাবাদ এবং তেলেঙ্গনার অন্যান্য জেলায় ছাত্রদের গ্রেফতার করা সত্ত্বেও আর্টস কলেজে ছাত্ররা অনির্দিষ্টকালের জন্য অনশন শুরু করেছে এদিন। এর ফলে উত্তেজনা আরও ছড়িয়ে যায়।
এক সপ্তাহের মধ্যে এই নিয়ে চতুর্থবার ওসমানিয়া বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েছে ছাত্ররা। ক্যাম্পাসের মধ্যেই রয়েছে সশস্ত্র পুলিশ বাহিনী। পাথর ছুড়তে থাকা ছাত্রদের তাড়া করছে এই বাহিনী। শহরের বিভিন্ন অংশ এবং অন্যান্য জেলা থেকে ওসমানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে আসা ছাত্রদের গ্রেফতার অব্যাহত রেখেছে পুলিশ। ছাত্রদের অনির্দিষ্টকালের অনশন কর্মসূচি বানচান করতে রোববার রাত থেকেই পুলিশ এই বিশ্ববিদ্যালয়ের দখল নিয়েছে। ওসমানিয়া বিশ্ববিদ্যালয় যৌথ সংগ্রাম কমিটি বলেছে যে, তাদের কয়েকজন নেতাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসাবে হায়দরাবাদ যাওয়া ঠেকাতে ওয়ারাঙ্গল, করিমনগর, নালগোন্ডা এবং অন্যান্য শহরের একাধিক ছাত্রকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে।
পুলিশের অত্যাচারের প্রতিবাদে ওয়ারাঙ্গলের কাকাতিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররাও অনির্দিষ্টকালের জন্য অনশন শুরু করে দিয়েছেন। তেলেঙ্গনার ১০টি জেলার্য় শতাধিক ছাত্রকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে বলে অভিযোগ করেছেন তেলেঙ্গনা রাষ্ট্রিয় সমিতির নেতা ই রাজন্দিার। পুলিশ তাদের কর্মসূচি বানচাল করার চেষ্টা করলেও সফল হয়েছে বলে দাবি করেছে যৌথ সংগ্রাম কমিটি। আর্টস কলেজে সকাল ১১টায় ছাত্ররা অনশন শুরু করে দিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের মেন গেটে পুলিশ প্রহরা থাকলেও কৌশলে অনশন ‘মঞ্চে পৌছে গিয়েছেন যৌথ সংগ্রাম কমিটির রাজনৈতিক আহ্ায়ক এম কোদানদারাম সহ বেশ কয়েকজন নেতা। ওসমানিয়া বিশ্ববিদ্যালয় যৌথ সংগ্রাম কমিটির কর্মসূচি বানচাল করতে ক্যাম্পাস দখলে নিয়েছে পুলিশ ও আধাসামরিক বাহিনী। পুরো এলাকা ব্যারিকেড করে রাখার ফলে প্রবল উত্তেজনা রয়েছে। পৃথক তেলেঙ্গনার দাবিতে ১০০০০ ছাত্র অনশনে বসবে বলে পরিকল্পনা করেছিল কমিটি। কিন্তু হায়দরাবাদের পুলিশ কমিশনার এ কে খান বলেছেন ওই কর্মসূচির কোনও অনুমতি ছিল না। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অনুসারে তিনি বহিরাগতদের ক্যাম্পাসে ঢোকা নিষিদ্ধও করেছেন। শহরে পাঁচ বা তার বেশি মানুষের সমাবেশ নিষিদ্ধ সংক্রান্ত নির্দেশের প্রতি তিনি এদিন আলোকপাতও করেছেন। তেলেঙ্গনা বিক্ষোভের øায়ুকেন্দ্র ওসমানিয়ায় এই মাসের প্রথম থেকেই শুরু হয়েছে ছাত্র ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ। ফলে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে রয়েছে ব্যাপক উত্তেজনা।
এক সপ্তাহের মধ্যে এই নিয়ে চতুর্থবার ওসমানিয়া বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েছে ছাত্ররা। ক্যাম্পাসের মধ্যেই রয়েছে সশস্ত্র পুলিশ বাহিনী। পাথর ছুড়তে থাকা ছাত্রদের তাড়া করছে এই বাহিনী। শহরের বিভিন্ন অংশ এবং অন্যান্য জেলা থেকে ওসমানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে আসা ছাত্রদের গ্রেফতার অব্যাহত রেখেছে পুলিশ। ছাত্রদের অনির্দিষ্টকালের অনশন কর্মসূচি বানচান করতে রোববার রাত থেকেই পুলিশ এই বিশ্ববিদ্যালয়ের দখল নিয়েছে। ওসমানিয়া বিশ্ববিদ্যালয় যৌথ সংগ্রাম কমিটি বলেছে যে, তাদের কয়েকজন নেতাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসাবে হায়দরাবাদ যাওয়া ঠেকাতে ওয়ারাঙ্গল, করিমনগর, নালগোন্ডা এবং অন্যান্য শহরের একাধিক ছাত্রকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে।
পুলিশের অত্যাচারের প্রতিবাদে ওয়ারাঙ্গলের কাকাতিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররাও অনির্দিষ্টকালের জন্য অনশন শুরু করে দিয়েছেন। তেলেঙ্গনার ১০টি জেলার্য় শতাধিক ছাত্রকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে বলে অভিযোগ করেছেন তেলেঙ্গনা রাষ্ট্রিয় সমিতির নেতা ই রাজন্দিার। পুলিশ তাদের কর্মসূচি বানচাল করার চেষ্টা করলেও সফল হয়েছে বলে দাবি করেছে যৌথ সংগ্রাম কমিটি। আর্টস কলেজে সকাল ১১টায় ছাত্ররা অনশন শুরু করে দিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের মেন গেটে পুলিশ প্রহরা থাকলেও কৌশলে অনশন ‘মঞ্চে পৌছে গিয়েছেন যৌথ সংগ্রাম কমিটির রাজনৈতিক আহ্ায়ক এম কোদানদারাম সহ বেশ কয়েকজন নেতা। ওসমানিয়া বিশ্ববিদ্যালয় যৌথ সংগ্রাম কমিটির কর্মসূচি বানচাল করতে ক্যাম্পাস দখলে নিয়েছে পুলিশ ও আধাসামরিক বাহিনী। পুরো এলাকা ব্যারিকেড করে রাখার ফলে প্রবল উত্তেজনা রয়েছে। পৃথক তেলেঙ্গনার দাবিতে ১০০০০ ছাত্র অনশনে বসবে বলে পরিকল্পনা করেছিল কমিটি। কিন্তু হায়দরাবাদের পুলিশ কমিশনার এ কে খান বলেছেন ওই কর্মসূচির কোনও অনুমতি ছিল না। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অনুসারে তিনি বহিরাগতদের ক্যাম্পাসে ঢোকা নিষিদ্ধও করেছেন। শহরে পাঁচ বা তার বেশি মানুষের সমাবেশ নিষিদ্ধ সংক্রান্ত নির্দেশের প্রতি তিনি এদিন আলোকপাতও করেছেন। তেলেঙ্গনা বিক্ষোভের øায়ুকেন্দ্র ওসমানিয়ায় এই মাসের প্রথম থেকেই শুরু হয়েছে ছাত্র ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ। ফলে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে রয়েছে ব্যাপক উত্তেজনা।