উদয়ন পাল, কলকাতা: ভারত প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং-এর বাংলাদেশ সফরের আগেই ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে বলে মনে করছেন ওয়াকিবহাল মহল। মীমাংসাসূত্র সন্ধানের কাজ ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে। ঢাকায় যে সীমান্ত নিয়ে তৈরি করা নতুন মানচিত্র চূড়ান্ত করার কাজ চলছে, তার প্রথম পর্যায়ে পশ্চিমবঙ্গ-সাতক্ষীরা সীমান্ত এবং রাঙামাটির মিজোরাম-বাংলাদেশে সীমান্তের মানচিত্র চূড়ান্ত হয়েছে। এই কাজে বাংলাদেশে ভারতীয় হাইকমিশনার রজিত মিত্র এবং নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত তারিক-করিম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন। উল্লেখ্য, দু’দেশের মধ্যে বিস্তৃত ৪,১৫৬ কিলোমিটারের জন্য মোট ১,১৪৯টি মানচিত্র তৈরি হয়েছে। এগুলিকে স্ট্রিপম্যাপ বলে চিহ্নিত করা হয়েছে। আগামী ২৬ আগস্ট পর্যন্ত প্রথম দফায় মানচিত্র চূড়ান্ত করার কাজ চলবে। পরে দ্বিতীয় পর্বের কাজ শুরু করা হবে।
উল্লেখ্য, ১৯৫৫ সালে সীমান্ত নির্ধারণের কাজ শুরু হয়, কিন্তু নানা কারণে সেই প্রক্রিয়া এতদিন সফল হয়নি। ফলে দু’দেশের মধ্যে সীমান্ত নিয়ে সমস্যা থেকেই গেছে। গত বছর জানুয়ারি মাসে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’র ভারত সফরের পর ফের সীমান্ত নিয়ে সমস্যা সমাধানের বিষয়ে উদ্যোগ নেয়া হয়। সেই সূত্রেই শুরু হয় মানচিত্র থৈরির কাজ। দু’দেশের মধ্যে ৪,১৫৬ কিলোমিটার সীমান্তের জন্য আলাদা আলাদা তৈরির কাজ শুরু হয়।
বিদেশ দপ্তরের জনৈক মুখপাত্র বলেছেন, বাংলাদেশ-পশ্চিমবঙ্গ সীমান্তের জন্য ৬২৮টি, ত্রিপুরার ২৬৯টি, অসম সীমান্তের ৯৩টি, মেঘালায় সীমান্তের ১৩৯টি এবং মিজোরামের জন্য ২০টি মানচিত্র তৈরি করা হয়েছে। তবে ছিটমহল এবং সাড়ে ৬ কিলোমিটার বিতর্কিত সীমান্তের মানচিত্র তৈরি করা হয়নি। সব মিলিয়ে মোট ২২টি স্থানের মানচিত্র তৈরি করা যায়নি। প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং-এর বাংলাদেশ সফরের সময় চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। দু’দেশের বিদেশমন্ত্রকই আশা করছে ২০১২ সালের মধ্যে দু’দেশের মধ্যে সীমান্ত নির্ধারণ সম্পন্ন হয়ে যাবে।
উল্লেখ্য, ১৯৫৫ সালে সীমান্ত নির্ধারণের কাজ শুরু হয়, কিন্তু নানা কারণে সেই প্রক্রিয়া এতদিন সফল হয়নি। ফলে দু’দেশের মধ্যে সীমান্ত নিয়ে সমস্যা থেকেই গেছে। গত বছর জানুয়ারি মাসে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’র ভারত সফরের পর ফের সীমান্ত নিয়ে সমস্যা সমাধানের বিষয়ে উদ্যোগ নেয়া হয়। সেই সূত্রেই শুরু হয় মানচিত্র থৈরির কাজ। দু’দেশের মধ্যে ৪,১৫৬ কিলোমিটার সীমান্তের জন্য আলাদা আলাদা তৈরির কাজ শুরু হয়।
বিদেশ দপ্তরের জনৈক মুখপাত্র বলেছেন, বাংলাদেশ-পশ্চিমবঙ্গ সীমান্তের জন্য ৬২৮টি, ত্রিপুরার ২৬৯টি, অসম সীমান্তের ৯৩টি, মেঘালায় সীমান্তের ১৩৯টি এবং মিজোরামের জন্য ২০টি মানচিত্র তৈরি করা হয়েছে। তবে ছিটমহল এবং সাড়ে ৬ কিলোমিটার বিতর্কিত সীমান্তের মানচিত্র তৈরি করা হয়নি। সব মিলিয়ে মোট ২২টি স্থানের মানচিত্র তৈরি করা যায়নি। প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং-এর বাংলাদেশ সফরের সময় চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। দু’দেশের বিদেশমন্ত্রকই আশা করছে ২০১২ সালের মধ্যে দু’দেশের মধ্যে সীমান্ত নির্ধারণ সম্পন্ন হয়ে যাবে।