এপিপি, কলকাতা: দুর্নীতি দমনে সরকারের পেশ করা লোকপাল বিলটিকে প্রত্যাহার করে আরও শক্তিশালী লোকপাল বিল আনার পক্ষেই সর্বদলীয় বৈঠকে বুধবার সন্ধ্যায় মত দিলেন বামেরা। তবে আন্না হাজারের দাবি মতো সংসদের অধিবেশন আরও দীর্ঘায়িত না করার পক্ষেই সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সহমত ব্যক্ত করেছেন তাঁরা। আগামী ৮ সেপ্টেম্বরের পরেও সংসদের বাদল অধিবেশন চালিয়ে এখনই লোকপাল বিলকে নিজেদের দাবি মতো পেশ করে অনুমোদন করাতে চান আন্না হাজারে। তবে কোনও রাজনৈতিক দলই এদিন সর্বদলীয় বৈঠকে আন্নার প্রস্তাবে সমর্থন দেয়নি।
এদিনের সর্বদলীয় বৈঠকে বামেদের তরফে উপস্থিত ছিলেন সিপিএম নেতা সীতারাম ইয়েচুরি ও সিপিআই নেতা ডি রাজা। দুর্নীতি দমনে কার্যকরী লোকপাল আইনের দাবিতে তাঁরা প্রথম থেকেই সরব। বৃহস্পতিবার বাম সহ ধর্মনিরপেক্ষ বিরোধী দলের জোট সারা ভারতে বিক্ষোভ সমাবেশ ও ধর্নার আয়োজন করে। রাজধানীতে সংসদ ভবনে বিভিন্ন বাম দলের সাংসদরা ধর্নায় বসেন। কেরল ও ত্রিপুরাতেও চলে ধর্না। ওড়িশা রাজভবনের সামনে ধর্না সমাবেশ আয়োজন হয়েছিল। রাজস্থানে বামদল লি জয়পুর সহ ১৭টি জেলায় দুর্নীতির বিরুদ্ধে কার্যকরী ব্যবস্থা নেওয়ার দাবিতে র্যালির আয়োজন করে। বুধবারও বামেদের প্রতিবাদের সেই ধারার কোনও পরিবর্তন হয়নি। সিপিএম নেতা সীতারাম ইয়েচুরি এর আগে লোকপাল বিল নিয়ে আন্নার দাবির পরিপ্রেক্ষিতে জানিয়ে দেন যে, বামেরা দুর্নীতি দমনে কার্যকরী লোকপাল চায়। কিন্তু সংসদকে গুরুত্বহীন করে নয়। এই মন্তব্য দিয়ে দুর্নীতি নিয়ে বামেদের ‘ধরি মাছ না ছুঁই পানি’ নীতি কার্যত মেনে নিয়েছেন ইয়েচুরি। লোকপাল ইস্যুতে সর্বদলীয় বৈঠকের মধ্যেই বুধবার পশ্চিমবঙ্গ থেকে বাম নেতারা দিল্লি আসেন। বৃহস্পতিবার তাঁদের ধর্না কর্মসূচি হয়। রাজ্যের রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের মধ্যেই বিরোধীদের উপর সন্ত্রাস নেমে এসেছে বলে বামেদের দাবি। তার প্রতিবাদেই গতকাল শুক্রবারে এই ধরনা।
এদিনের সর্বদলীয় বৈঠকে বামেদের তরফে উপস্থিত ছিলেন সিপিএম নেতা সীতারাম ইয়েচুরি ও সিপিআই নেতা ডি রাজা। দুর্নীতি দমনে কার্যকরী লোকপাল আইনের দাবিতে তাঁরা প্রথম থেকেই সরব। বৃহস্পতিবার বাম সহ ধর্মনিরপেক্ষ বিরোধী দলের জোট সারা ভারতে বিক্ষোভ সমাবেশ ও ধর্নার আয়োজন করে। রাজধানীতে সংসদ ভবনে বিভিন্ন বাম দলের সাংসদরা ধর্নায় বসেন। কেরল ও ত্রিপুরাতেও চলে ধর্না। ওড়িশা রাজভবনের সামনে ধর্না সমাবেশ আয়োজন হয়েছিল। রাজস্থানে বামদল লি জয়পুর সহ ১৭টি জেলায় দুর্নীতির বিরুদ্ধে কার্যকরী ব্যবস্থা নেওয়ার দাবিতে র্যালির আয়োজন করে। বুধবারও বামেদের প্রতিবাদের সেই ধারার কোনও পরিবর্তন হয়নি। সিপিএম নেতা সীতারাম ইয়েচুরি এর আগে লোকপাল বিল নিয়ে আন্নার দাবির পরিপ্রেক্ষিতে জানিয়ে দেন যে, বামেরা দুর্নীতি দমনে কার্যকরী লোকপাল চায়। কিন্তু সংসদকে গুরুত্বহীন করে নয়। এই মন্তব্য দিয়ে দুর্নীতি নিয়ে বামেদের ‘ধরি মাছ না ছুঁই পানি’ নীতি কার্যত মেনে নিয়েছেন ইয়েচুরি। লোকপাল ইস্যুতে সর্বদলীয় বৈঠকের মধ্যেই বুধবার পশ্চিমবঙ্গ থেকে বাম নেতারা দিল্লি আসেন। বৃহস্পতিবার তাঁদের ধর্না কর্মসূচি হয়। রাজ্যের রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের মধ্যেই বিরোধীদের উপর সন্ত্রাস নেমে এসেছে বলে বামেদের দাবি। তার প্রতিবাদেই গতকাল শুক্রবারে এই ধরনা।