উদয়ন পাল, কলকাতা: দিনহাটার গীতালদহ-মোঘলহাট পরিত্যক্ত ঐতিহাসিক রেলপথ পুনরায় চালু ও নাজিরহাট-গাড়লঝোড়া-ভুড়ঙ্গামারী হয়ে ভারত-বাংলাদেশ সড়ক যোগাযোগ চালুর দাবিতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী ও পশ্চিবঙ্গ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর কাছে পাঠানো ওই ফ্যাক্স বার্তায় উল্লেখ করা হয়েছে অতীতে আমরা এই একই বঙ্গমাতার সন্তান ছিলাম। দেশ ভাগের পর আমরা আজ দুই দেশের মানুষ। আগামী ৬ সেপ্টেম্বর ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্ককে মৈত্রীর বন্ধনে আরও সমৃদ্ধ করতে প্রধানমন্ত্রী ও মুখ্যমন্ত্রীর বাংলাদেশ সফরকে সংগঠনের পক্ষ থেকে অভিনন্দন জানানো হয়। প্রধানমন্ত্রী ও মুখ্যমন্ত্রীর বাংলাদেশ সফরে গীতালদহ-মোঘলহাট ঐতিহাসিক রেলপথ পুনরায় চালু এবং নাজিরহাটের গাড়লঝোড়া-ভুড়ঙ্গামারী হয়ে ভারত-বাংলাদেশ সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা চালু করার জন্য দুই দেশের শীর্ষ নেতৃত্বের বৈঠকে এ নিয়ে আলোচনার দাবি জানানো হয়।
সংগঠনের ওই ফ্যাক্সবার্তায় উল্লেখ রয়েছে, গীতালদহের ঐতিহাসিক এই পথ পুনরায় খোলার জন্য একাধিকবার সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে। এছাড়া বাংলাদেশের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি হোসেন মহম্মদ এরশাদ ২০০৯-এর ৬ ডিসেম্বর দিনহাটায় এলে তাঁর হাতে স্মারকলিপি দিয়ে এই পথ খোলার দাবি জানানো হয়েছে। জয়গোপাল ভৌমিক স্বাক্ষরিত প্রধানমন্ত্রী ও মুখ্যমন্ত্রীর কাছে কাঠানো ওই ফ্যাক্স বার্তায় উল্লেখ করা হয়েছে দিনহাটার গীতালদহ মোঘলহাট বন্ধ রেলপথ পুনরায় চালু এবং নাজিরহাট গাড়লঝোড়া-ভুড়ঙ্গামারী হয়ে ভারত-বাংলাদেশ সড়কপথ নির্মিত হলে গোটা উত্তর-পূর্বাঞ্চলের মানুষ উপকৃত হবে। সেই সঙ্গে অর্থনৈতিকভাবে চাঙ্গা হয়ে উঠবে গোটা অঞ্চল। এই পথ পুনরায় খুললে উভয় দেশের মানুষের যোগাযোগ ব্যবস্থা যেমন সহজ হবে, তেমনই ব্যবসা বাণিজ্যে যথেষ্ট উন্নতিসাধন ঘটবে। ওই বার্তায় আরও উল্লেখ রয়েছে, আজও ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত জনপদ গীতালদহে যথারীতি ট্রেন চলাচল করছে। অন্যদিকে সীমান্তের (বাংলাদেশ) এপারে মোঘলহা স্টেশনে ট্রেন চলাচল অব্যাহত। দুই দেশের মাঝখানে শুধু ধরলা নদী। নদীর উপরে অতীতের যোগাযোগের ঐতিহাসিক নিদর্শন সেই ‘রেলওয়ে ব্রিজটি’ আজও গৌরবময় সেই অতীত যোগাযোগের সাক্ষ্য বহন করছে। স্মৃতিবিজড়িত ধরলা নদীর উপরে এই ব্রিজের দুই পাশে সামান্য অ্যাপ্রোচ রোড নির্মিত হলেই দুই দেশের মানুষ এক নিমেষে একই তরুণীর সহযাত্রী হয়ে উঠতে পারে বলে মনমোহন ও মমতাকে বার্তায় অবগত করা হয়। প্রধানমন্ত্রী ও মুখ্যমন্ত্রীর আসন্ন বাংলাদেশ সফরে সংগঠনের দাবিগুলি নিয়ে ইতিবাচক দ্বিপাক্ষিক আলোচনা হবে বলে আশা করা হয়েছে। আগামী ৬ সেপ্টেম্বর ভারত প্রধানমন্ত্রী ড. মনমোহন সিং ও পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাংলাদেশ সফরের মধ্য দিয়ে গীতালদহের বন্ধ এই রেলপথ ও গাড়লঝোড়া-ভুড়ঙ্গামারী সড়কপথ খুলে গেলে দুই দেশের যোগাযোগের নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে বলে নাগরিক মঞ্চের পক্ষে জয়গোপাল ভৌমিক, চন্দন সেনগুপ্ত, অপূর্ব অধিকারী, সুনীল দাস, গোকুল সরকার, গৌরী মিত্র প্রমুখ আশা প্রকাশ করেন।
সংগঠনের ওই ফ্যাক্সবার্তায় উল্লেখ রয়েছে, গীতালদহের ঐতিহাসিক এই পথ পুনরায় খোলার জন্য একাধিকবার সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে। এছাড়া বাংলাদেশের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি হোসেন মহম্মদ এরশাদ ২০০৯-এর ৬ ডিসেম্বর দিনহাটায় এলে তাঁর হাতে স্মারকলিপি দিয়ে এই পথ খোলার দাবি জানানো হয়েছে। জয়গোপাল ভৌমিক স্বাক্ষরিত প্রধানমন্ত্রী ও মুখ্যমন্ত্রীর কাছে কাঠানো ওই ফ্যাক্স বার্তায় উল্লেখ করা হয়েছে দিনহাটার গীতালদহ মোঘলহাট বন্ধ রেলপথ পুনরায় চালু এবং নাজিরহাট গাড়লঝোড়া-ভুড়ঙ্গামারী হয়ে ভারত-বাংলাদেশ সড়কপথ নির্মিত হলে গোটা উত্তর-পূর্বাঞ্চলের মানুষ উপকৃত হবে। সেই সঙ্গে অর্থনৈতিকভাবে চাঙ্গা হয়ে উঠবে গোটা অঞ্চল। এই পথ পুনরায় খুললে উভয় দেশের মানুষের যোগাযোগ ব্যবস্থা যেমন সহজ হবে, তেমনই ব্যবসা বাণিজ্যে যথেষ্ট উন্নতিসাধন ঘটবে। ওই বার্তায় আরও উল্লেখ রয়েছে, আজও ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত জনপদ গীতালদহে যথারীতি ট্রেন চলাচল করছে। অন্যদিকে সীমান্তের (বাংলাদেশ) এপারে মোঘলহা স্টেশনে ট্রেন চলাচল অব্যাহত। দুই দেশের মাঝখানে শুধু ধরলা নদী। নদীর উপরে অতীতের যোগাযোগের ঐতিহাসিক নিদর্শন সেই ‘রেলওয়ে ব্রিজটি’ আজও গৌরবময় সেই অতীত যোগাযোগের সাক্ষ্য বহন করছে। স্মৃতিবিজড়িত ধরলা নদীর উপরে এই ব্রিজের দুই পাশে সামান্য অ্যাপ্রোচ রোড নির্মিত হলেই দুই দেশের মানুষ এক নিমেষে একই তরুণীর সহযাত্রী হয়ে উঠতে পারে বলে মনমোহন ও মমতাকে বার্তায় অবগত করা হয়। প্রধানমন্ত্রী ও মুখ্যমন্ত্রীর আসন্ন বাংলাদেশ সফরে সংগঠনের দাবিগুলি নিয়ে ইতিবাচক দ্বিপাক্ষিক আলোচনা হবে বলে আশা করা হয়েছে। আগামী ৬ সেপ্টেম্বর ভারত প্রধানমন্ত্রী ড. মনমোহন সিং ও পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাংলাদেশ সফরের মধ্য দিয়ে গীতালদহের বন্ধ এই রেলপথ ও গাড়লঝোড়া-ভুড়ঙ্গামারী সড়কপথ খুলে গেলে দুই দেশের যোগাযোগের নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে বলে নাগরিক মঞ্চের পক্ষে জয়গোপাল ভৌমিক, চন্দন সেনগুপ্ত, অপূর্ব অধিকারী, সুনীল দাস, গোকুল সরকার, গৌরী মিত্র প্রমুখ আশা প্রকাশ করেন।