উদয়ন পাল, কলকাতা: কেন্দ্রীয় বন এবং পরিবেশ মন্ত্রকের ছাড়পত্র না পাওয়ায় আটকে গেল ভারতের প্রথম পরিকল্পিত শৈলনগর প্রকল্পের কাজ। ভারতের মহারাষ্ট্রের পুণের কাছে দু’হাজার হেক্টর জায়গা জুড়ে নির্মীয়মাণ লাভাসা শৈলনগর বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে বেশ কিছু অনয়িম লক্ষ করে ওই প্রকল্পের বিরুদ্ধে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিতে চলেছে মহারাষ্ট্র সরকার। ফলে, রাজ্য সরকার এবং কেন্দ্রের কাছ থেকে সবুজ সঙ্কেত না পাওয়া পর্যন্ত আটকে রইল প্রকল্পের কাজ।
কেন্দ্রীয় বন এবং পরিবেশ মন্ত্রকের এক আধিকারিক বলেন, ‘‘এনভায়রন ইমপ্যাক্ট অ্যাসেসমেন্ট নোটিফিকেশনÑ২০০৬ লঙ্খন করায় পূর্বনির্ধারিত শর্ত অনুযায়ী পরিবেশমন্ত্রকের পক্ষে প্রাথমিকভাবে শৈলনগরীর জন্য ছাড়পত্র দেওয়া সম্ভব হয়নি।” যদিও পরিবেশ আইন লঙ্ঘনের দায়ে বম্বে হাইকোর্টের রায় এবং মহারাষ্ট্র সরকার কী পদক্ষেপ নেয়, তা দেখেই এ বিষয়ে শেষ সিদ্ধান্ত গৃহীত হবে বলে কেন্দ্রীয় বন এবং পরিবেশমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে। কাজেই এ কথা বলাই যায়, শৈলনগরীর ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে হাইকোর্টের রায়ের উপরে। এখন হাইকোর্টের রায় যদি প্রকল্পের অনুকূলে যায়, তবেই প্রকল্প বাস্তবায়িত হওয়া সম্ভব। হাইকোর্ট্য প্রকল্পের পক্ষে রায় দিলে মহারাষ্ট্র সরকার লাভাসা শৈলনগরী নিয়ে চালু মামলাটি প্রত্যাহার করে নিতে পারবে। মন্ত্রকের তরফে অভিযোগ করা হয়েছে, ছাড়পত্র না নিয়েই কাজ শুরু করে দিয়েছিলেন শৈলনগরীর প্রমোটাররা। অন্যদিকে, লাভাসার তরফে পরিবেশমন্ত্রক এবং হাইকোর্টে জানানো হয়েছে, প্রকল্প তৈরির জন্য ১৯৮৬ সালের পরিবেশ রক্ষা আইন লঙ্ঘন করা হয়নি। তাই আইনগতভাবে পরিবেশমন্ত্রকের ছাড়পত্র নেওয়া জরুরি ছিল না।
পরিবেশ আইন লঙ্ঘনের জন্য হাইকোর্টে মামলা চলাকালীনই শৈলনগরীরর প্রাথমিক পর্যায়ের কাজ শুরুর জন্য ওই সংস্থাকে নতুনভাবে ছাড়পত্রের আবেদন করার প্রস্তাব দিয়েছে পরিবেশমন্ত্রক। এ ক্ষেত্রে পাঁচটি পূর্ব শর্ত আরোপ করেছে মন্ত্রক। সবক’টি শর্তই মেনে নিয়েছে লাভাসা। কিন্তু পরিবেশ আইন লঙ্ঘনের দায়ে মহারাষ্ট্র সরকার কী পদক্ষেপ নেয়, সেটাই এখন দেখার।
কেন্দ্রীয় বন এবং পরিবেশ মন্ত্রকের এক আধিকারিক বলেন, ‘‘এনভায়রন ইমপ্যাক্ট অ্যাসেসমেন্ট নোটিফিকেশনÑ২০০৬ লঙ্খন করায় পূর্বনির্ধারিত শর্ত অনুযায়ী পরিবেশমন্ত্রকের পক্ষে প্রাথমিকভাবে শৈলনগরীর জন্য ছাড়পত্র দেওয়া সম্ভব হয়নি।” যদিও পরিবেশ আইন লঙ্ঘনের দায়ে বম্বে হাইকোর্টের রায় এবং মহারাষ্ট্র সরকার কী পদক্ষেপ নেয়, তা দেখেই এ বিষয়ে শেষ সিদ্ধান্ত গৃহীত হবে বলে কেন্দ্রীয় বন এবং পরিবেশমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে। কাজেই এ কথা বলাই যায়, শৈলনগরীর ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে হাইকোর্টের রায়ের উপরে। এখন হাইকোর্টের রায় যদি প্রকল্পের অনুকূলে যায়, তবেই প্রকল্প বাস্তবায়িত হওয়া সম্ভব। হাইকোর্ট্য প্রকল্পের পক্ষে রায় দিলে মহারাষ্ট্র সরকার লাভাসা শৈলনগরী নিয়ে চালু মামলাটি প্রত্যাহার করে নিতে পারবে। মন্ত্রকের তরফে অভিযোগ করা হয়েছে, ছাড়পত্র না নিয়েই কাজ শুরু করে দিয়েছিলেন শৈলনগরীর প্রমোটাররা। অন্যদিকে, লাভাসার তরফে পরিবেশমন্ত্রক এবং হাইকোর্টে জানানো হয়েছে, প্রকল্প তৈরির জন্য ১৯৮৬ সালের পরিবেশ রক্ষা আইন লঙ্ঘন করা হয়নি। তাই আইনগতভাবে পরিবেশমন্ত্রকের ছাড়পত্র নেওয়া জরুরি ছিল না।
পরিবেশ আইন লঙ্ঘনের জন্য হাইকোর্টে মামলা চলাকালীনই শৈলনগরীরর প্রাথমিক পর্যায়ের কাজ শুরুর জন্য ওই সংস্থাকে নতুনভাবে ছাড়পত্রের আবেদন করার প্রস্তাব দিয়েছে পরিবেশমন্ত্রক। এ ক্ষেত্রে পাঁচটি পূর্ব শর্ত আরোপ করেছে মন্ত্রক। সবক’টি শর্তই মেনে নিয়েছে লাভাসা। কিন্তু পরিবেশ আইন লঙ্ঘনের দায়ে মহারাষ্ট্র সরকার কী পদক্ষেপ নেয়, সেটাই এখন দেখার।