সাহিদ সিরাজী : পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী বলেছেন, তিনি বাংলাদেশকে অত্যন্ত ভালোবাসেন এবং প্রতিবেশী দেশটির জন্য কিছু একটা করার জন্য প্রস্তুত রয়েছেন। মতায় আসার পর প্রথমবারের মতো তিনি ভারতের প্রেসকাবে সাংবাদিকদের সঙ্গে বৈঠকে মিলিত হন এবং সকল প্রশ্নের জবাব দেন। তিনি উল্লেখ করেন যে, ‘এটি একটি ঘরোয়া বৈঠক এবং আমি জবাবও দেব ঘরোয়াভাবে।’ তিস্তা নদীর পানি বন্টন ও ছিটমহল বিনিময় বিষয়ে তিনি কিভাবে সাড়া দেবেন বাসস প্রতিনিধি এ বিষয় জানতে চাইলে মমতা বলেন, ‘আমি বাংলাদেশকে যথেষ্ট ভালোবাসি এবং যখন প্রয়োজন দেখা দেবে তখন সে েেত্র কিছু একটা করার জন্য আমি প্রস্তুত।’
মমতা আরো সুনির্দিষ্ট করে বলেন, যখন এসব ইস্যু বাংলাদেশ উত্থাপন করবে তিনি তা বিবেচনা করবেন।
তিনি বলেন, ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে সম্পর্ক অত্যন্ত আন্তরিক।
সাংবাদিকদের তিনি বলেন, আজ পশ্চিমবঙ্গের আর্থিক অবস্থা বিপর্যস্ত। রাজ্যের পুঞ্জীভূত দেনার পরিমাণ দুই লাখ তিনশ’ কোটি রুপি। সোমবার কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী প্রণব মুখার্জীর সঙ্গে সাাতকালে রাজ্যের অর্থনৈতিক বিষয়ে তিনি কোনো রাখঢাক করেননি। তিনি বলেন, আমরা কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর সামনে রাজ্যের মারাত্মক শোচনীয় অবস্থা সম্পর্কে তুলে ধরেছি। তিনি জোরপূর্বক ভূমি অধিগ্রহণের বিপে উল্লেখ করে বলেন, ‘আমি যখন তাদের (গরিবদের) আহার দিতে পারছি না তখন কিভাবে তাদের জমি নিয়ে নেবো?’
রাহুল গান্ধীর ভারতের ভবিষ্যত প্রধানমন্ত্রী হওয়া সংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ বিষয়টিতে সিদ্ধান্ত নেবেন কংগ্রেস ও এর নেতৃবৃন্দ। আন্না হাজারে ও যোগগুরু রামদেবের লোকপাল নিয়োগ ও দুর্নীতি নির্মূলের দাবিতে অনশনের ব্যাপারে জানতে চাওয়া হলে মমতা বলেন, ‘আমি আর দিল্লীর প্রতিনিধিত্ব করছি না, দয়া করে এসব প্রশ্ন তাদের (কেন্দ্র) করুন, তবে আমি যোগ ব্যায়াম পছন্দ করি এবং তার (রামদেবের) কাসে যোগ দেব।’ সিপিআই(এম) ও সিপিআই’র একীভূত হওয়ার প্রস্তাব সম্পর্কে বলেন, ‘রসগোল্লাকে পানতোয়ার সঙ্গে মেশাবেন কিভাবে?
মমতা আরো সুনির্দিষ্ট করে বলেন, যখন এসব ইস্যু বাংলাদেশ উত্থাপন করবে তিনি তা বিবেচনা করবেন।
তিনি বলেন, ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে সম্পর্ক অত্যন্ত আন্তরিক।
সাংবাদিকদের তিনি বলেন, আজ পশ্চিমবঙ্গের আর্থিক অবস্থা বিপর্যস্ত। রাজ্যের পুঞ্জীভূত দেনার পরিমাণ দুই লাখ তিনশ’ কোটি রুপি। সোমবার কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী প্রণব মুখার্জীর সঙ্গে সাাতকালে রাজ্যের অর্থনৈতিক বিষয়ে তিনি কোনো রাখঢাক করেননি। তিনি বলেন, আমরা কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর সামনে রাজ্যের মারাত্মক শোচনীয় অবস্থা সম্পর্কে তুলে ধরেছি। তিনি জোরপূর্বক ভূমি অধিগ্রহণের বিপে উল্লেখ করে বলেন, ‘আমি যখন তাদের (গরিবদের) আহার দিতে পারছি না তখন কিভাবে তাদের জমি নিয়ে নেবো?’
রাহুল গান্ধীর ভারতের ভবিষ্যত প্রধানমন্ত্রী হওয়া সংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ বিষয়টিতে সিদ্ধান্ত নেবেন কংগ্রেস ও এর নেতৃবৃন্দ। আন্না হাজারে ও যোগগুরু রামদেবের লোকপাল নিয়োগ ও দুর্নীতি নির্মূলের দাবিতে অনশনের ব্যাপারে জানতে চাওয়া হলে মমতা বলেন, ‘আমি আর দিল্লীর প্রতিনিধিত্ব করছি না, দয়া করে এসব প্রশ্ন তাদের (কেন্দ্র) করুন, তবে আমি যোগ ব্যায়াম পছন্দ করি এবং তার (রামদেবের) কাসে যোগ দেব।’ সিপিআই(এম) ও সিপিআই’র একীভূত হওয়ার প্রস্তাব সম্পর্কে বলেন, ‘রসগোল্লাকে পানতোয়ার সঙ্গে মেশাবেন কিভাবে?