ব্রাদারহুডের নেতারা জানিয়েছেন, লিবিয়ার ভেতরে গত প্রায় ২৫ বছরের মধ্যে সংগঠনটি প্রথম সমাবেশ করছে। তবে গাদ্দাফির শাসনকালে তারা গোপনে বৈঠক করেছেন। এ ছাড়া দেশের বাইরেও সংগঠনটির সমাবেশ অনুষ্ঠিত হতো। লিবিয়াতে নির্বাচন ও রাজনৈতিক দল গঠনের বিষয়ে আলোচনার জন্যই ওই সমাবেশের আয়োজন করা হয়েছে বলে সংগঠন সূত্রে জানা গিয়েছে।
তবে গাদ্দাফি পরবর্তী জমানায় একদা নিষিদ্ধ ঘোষিত এই সংগঠনটি যেভাবে রাজনীতির মূলস্রোতে আসতে উঠেপড়ে লেগেছে তা ব্যতিক্রমী বলে মনে করছেন আন্তর্জাতিক রাজনীতির বিশেষজ্ঞরা। একইসঙ্গে পশ্চিমারা উদ্বিগ্ন।