বিবৃতিতে বলা হয়, মন্ত্রণালয় ঘটনাটির সমাপ্তির জন্য সক্রিয়ভাবে প্রমাণাদি সংগ্রহ করার জন্য অটল থাকবে এবং ভোট ক্রয়কারীরা যেন পার পেয়ে যেতে না পারে সে জন্য পুঙ্খানুখভাবে তদন্ত করবে। ভোট ক্রয় ব্যাপক আকার ধারণ করেছে বলে সমালোচকরা যুক্তি তুলে ধরেন এবং স্থানীয় সংবাদ মাধ্যম জানায়, বেশ কিছু প্রার্থী একটি ভোট কেনার জন্য ৫ হাজার তাইওয়ানী ডলারেরও (১শ’ ৬৩ মার্কিন ডলার) বেশি প্রদান করার ঘোষণা দেয় বলে অভিযোগ করে। দুই কলেজ শিার্থী সামাজিক নেটওয়ার্ক সাইট ফেসবুকের মাধ্যমে প্রত্যেক ৫শ’ তাইওয়ানী ডলারের বিনিময়ে তাদের প্রত্যেকের ভোট বিক্রির চেষ্টা করার জন্য তিন বছরেরও বেশি কারাদণ্ড হতে পারে। যদিও তারা দাবি করেছে যে, তারা কেবল মজা করার জন্য তা করেছে।
সমগ্র তাইওয়ানে পাঁচটি বৃহৎ নগরীর অধিবাসীরা শনিবার মেয়র ও কাউন্সিলরদের নির্বাচিত করবে। ২০১২ সালে দেশব্যাপী প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ভোটারদের ইচ্ছার প্রতিফলন হিসেবে এ নির্বাচনকে বিবেচনা করা হচ্ছে।