তিনি জানান, সাদির গাড়িবহর রোববার সাহারা মরুভূমি সীমান্ত দিয়ে দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর আগাদেজে প্রবেশ করে। গাড়িবহরে তার আরও আট সহযোগী রয়েছেন।
দু’সপ্তাহ আগেই সাদি বিদ্রোহীদের সঙ্গে সমঝোতার প্রস্তাব দিয়েছিলেন। বিদ্রোহীদের পক্ষ থেকে কোনো সাড়া না পেয়ে তিনি লিবিয়া ছেড়ে যান বলে জানিয়েছে তার ঘনিষ্ঠসূত্র।
এদিকে কর্নেল গাদ্দাফির অবস্থান কারো পক্ষে জানা এখনো সম্ভব হয়নি। তার সর্বশেষ অডিও বার্তায় তিনি বলেছিলেন, তিনি লিবিয়াতেই মরতে চান। তাকে জীবিত বা মৃত ধরিয়ে দিলে ১৭ লাখ ডলার পুরস্কার দেয়ার ঘোষণাও রয়েছে।
রোববার বিদ্রোহীরা ন্যাটো বাহিনীর সঙ্গে সম্মিলিতভাবে আবার বনি ওয়ালিদে আক্রমণ চালিয়েছে। বর্তমানে রাজধানী ত্রিপোলিসহ সব বড় শহর বিদ্রোহীদের দখলে। বনি ওয়ালিদ ও সির্তসহ কিছু শহর এখনো গাদ্দাফি বাহিনীর দখলে রয়েছে।
গাদ্দাফি পরিবারের একাংশ আলজেরিয়ায় আশ্রয় নিয়েছে। এবং তার মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা নাইজারে রাজনৈতিক আশ্রয় নিয়েছেন।
নাইজার ও আলজেরিয়ার সরকার জানিয়েছেন, মানবিকতার খাতিরেই তাদের আশ্রয় দেয়া হয়েছে।