তারা জানিয়েছে, সেনারা শহরের কেন্দ্রে ঢুকতে পেরেছে। তবে কিছু কিছু এলাকায় এখনো প্রতিরোধের মুখে পড়তে হচ্ছে।
লিবিয়ার পলাতক সাবেক স্বৈরশাসক কর্নেল মুয়াম্মার গাদ্দাফির সবচেয়ে শক্ত ঘাঁটিগুলোর মধ্যে সাবা একটি।
এদিকে, বনি ওয়ালিদ ও সারতের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে গাদ্দাফি অনুগত সেনা ও বিদ্রোহী সেনাদের মধ্যে তুমুল লড়াই চলছে বলে এনটিসি জানিয়েছে।
এনটিসির সামরিক মুখপাত্র আহমেদ বানি বলেছেন, ‘আল মানশিয়া জেলা ছাড়া সাবা শহরের বেশিরভাগ অংশের নিয়ন্ত্রণ আমার নিতে পেরেছি। ওই এলাকা থেকে এখনও প্রতিরোধের সম্মুখীন হচ্ছি, তবে খুব শিগগির এর পতন ঘটবে।’
বিদ্রোহীদের ডেজার্ট শিল্ড ব্রিগেডের মোহাম্মদ ওয়ারদুগু ওই অঞ্চলে যুদ্ধরত আছেন। তিনি একটি আন্তর্জাতিক বার্তাসংস্থাকে জানিয়েছেন, সাবা শহরের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ বিপ্লবীদের হাতে।
গত সোমবার এসটিসি জানিয়েছিল, সাবার বিমান বন্দর ও একটি সেনা ছাউনি তারা দখলে নিয়েছে। সেখান থেকে গাদ্দাফির অনুগত সেনাদের কবল থেকে ১৫০ জন কারাবন্দিকে উদ্ধার করেছে তারা।