বিবৃতিতে বলা হয়, এর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে বৈদেশিক লেনদেনের চাপ সামাল দেয়ার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকে ডলারের রিজার্ভ বাড়াতে হবে। তাছাড়া সামগ্রিকভাবে আর্থিক খাতের সংস্কার, সামষ্টিক অর্থনীতিতে স্থিতিশীলতা আনা ও নতুন মূল্য সংযোজন কর আইন করার উদ্যোগ নিতে হবে।
গত ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে ঢাকায় নয় দিনের এক সফর শেষে প্রতিনিধিদলের প্রধানের স্বাক্ষরিত এ বিবৃতি প্রকাশ করেছে আইএমএফ।
সংস্থাটির ইসিএফ বা সম্প্রসারিত ঋণ সহায়তার আওতায় ১০০ কোটি ডলারের এ ঋণ পেতে এক বছরেরও বেশি সময় ধরে চেষ্টা করেছ বাংলাদেশ।