দাকোপে নদী ভাঙ্গনে আবারো হুমকির মুখে লক্ষাধিক মানুষ। আমন মৌসুম শুরু হতে না হতেই অগ্নিসোয়া বীজ ধানের দাম আর অবিরাম বর্ষণে ২০ হাজার হেক্টর আমন ফষলী জমির বীজতলা পানিতে ডুবে সর্বশ^ নষ্ট হয়ে কৃষকেরা দিশেহারা হয়ে পড়েছে।প্রশাসনের সহযোগীতা চেয়ে কৃষক নিরাস হয়েছে। সংশ্লিষ্ঠ সূত্রে জানা যায় দাকোপ উপজেলার পৌর এলাকা মিলে ১০ টি ইউনিয়ানে ২০ হাজার হেক্টর আমন ফষলী জমির বীজতলা তৈরী করার উদ্দেশ্যে ডিলার দের কাছে বীজ ধান কেনার জন্য গেলে তাদের ধায্য ১০ কেজি ধানের ব্যাগ ৩৫০ টাকার স্থলে হাজার-বারোশত টাকা হারে খরিদ করায় কৃষকদের সর্বশান্ত করে তুলেছে। এব্যাপারে কৃষি কর্মকর্তা মোছাদ্দেক হোসেনের নিকট কৃষকেরা ডিলারদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেও কোন সুফল আসাকরতে পারেনি । জদিও ঋণ গ্রস্থ হয়ে তাদের চাহিদা অনুসারে বীজ বপন কাজ সম্পন্ন করেছিল। কিন্তু দুঃখের বিষয় সপ্তাহ ব্যপি অবিরাম বর্ষনে বীজতলা পানিতে ডুবে সর্বশ^ নষ্ট হয়েগেছে বীজতলা। এযেন মরার উপর খাড়ারঘা,কথায় বলে দুঃক্ষে যাদের জীবন গড়া তাদের আবার দুঃখ কিসের। একথা স্বরণ করে পূনরায় শুরু করেছে বীজবপন জানেনা এবার ২০ হাজার হেক্টর জমির মালিকের কপালে কি আছে।সরজমিনে জানতে চাইলাম ৯নং বানিশান্তা ইউনিয়ানের চেয়ারম্যান সুদেব রায়ের কাছে তিনি বলেন তার এলাকায় অবিরাম বর্ষনে বীজতল পানিতে ডুবে সর্বশ^ নষ্ট হওয়ায় কৃষকেরা দিশেহারা হয়ে পরেছে নতুন করে বীজ ধান সংগ্রহের আসায় এলাকা ছেড়ে হন্নে হয়ে ছুটছে কোথায় বীজ ধান পাবো। ৮ নং বাজুয়া ইউনিয়ানের চেয়ারম্যান রঘুনাথ রাযের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন বিশ^ব্যাংকের অর্থায়নে পানি উন্নয়ন বোর্ডের বেড়ি বাধের কাজ চলছে চুনকুড়ি স্লুইচ গেট নির্মান ও পদ্দারগঞ্জ স্লুইচ গেট নির্মান কাজের কারনে তার এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি আজও ২/৩ ফুট পানির নিচে রয়েছে বীজতলা কৃষকের ভাগ্যে কি আছে এক মাত্র আল্লাহ ভরসা। অপরদিকে দাকোপ ও কৈলাশগঞ্জ,লাউডোব ইউনিয়নের কৃষকদের একই দুরদশা। ৫ নং সুতারখালী ইউনিয়ানের চেয়ারম্যান মাসুম আলি ফকিরের নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন ইউনিয়নের কৃষকদের বীজতলা ডুবে সর্বশান্ত হয়েছে কৃষক নি¤œচাপ আর জলোচ্ছাসে নলিয়ান লঞ্চ ঘাট হয়ে ঐতিয্য বাহি নলিয়ান রেঞ্জ অফিস পর্যন্ত আধাকিলোমিটার রাস্তা শিবসা নদি গর্ভে বিলিন হওয়ায় ৫নং ওয়ার্ডের শতাধিক পরিবার পানি বন্দী এমনকি যেকোন মুহুতে রেঞ্জ অফিস টি শিবসা নদির গর্ভে বিলিন হওয়ার পথে তার ইউনিয়ানের কালিবাড়ির লঞ্চ ঘাট হয়ে জয়নগর অভিমুখের ১ কিঃ মিঃ রাস্তা ঢাকি নদি গর্ভে বিলিন হয়েগেছে। ৬ নং কামার খোলা ইউনিয়ান, ১ নং পান খালী ইউনিয়ান, চালনা সদর পৌর এলাকা কৃষকদের বীজতলা ডুবে দূর্ভোগের অন্ত নেই।৭ নং তিল ডাঙ্গা ইউনিয়ানের চেয়ারম্যান রনজিৎ কুমার মন্ডল জানায় তার ইউনিয়ানে বীজতলা ধংস হয়েগেছে বটে প্রায় ৩ শতাধিক মৎস ঘের ডুবে কোটি কোটি টাকার মৎস সম্পদ ভেসে গেছে এমনকি তার ইউনিয়ানে ১০ টি পয়েণ্ট বেড়িবাধ অত্যান্ত ঝুকি পূণ্য আগামি পূণিমার গোন আসলে সাধারন জোয়ারের পানি এলাকায় প্রবেশ করে পৌর সভা, পানখালী , তিল ডাঙ্গা ইউনিয়ান আইলার রুপ নিতে পারে বলে আসংখ্যা করছে এলাকা বাসি এব্যাপারে উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ শেখ আবুল হোসেনের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের উদ্ধতন কর্তৃপক্ষের সাথে কথা হয়েছে অতি দূতকার্যকরি ব্যাবস্থাগ্রহন করা হবে ।
জি এম জাকির হোসেন দাকোপ থেকে:
দাকোপে নদী ভাঙ্গনে আবারো হুমকির মুখে লক্ষাধিক মানুষ। আমন মৌসুম শুরু হতে না হতেই অগ্নিসোয়া বীজ ধানের দাম আর অবিরাম বর্ষণে ২০ হাজার হেক্টর আমন ফষলী জমির বীজতলা পানিতে ডুবে সর্বশ^ নষ্ট হয়ে কৃষকেরা দিশেহারা হয়ে পড়েছে।প্রশাসনের সহযোগীতা চেয়ে কৃষক নিরাস হয়েছে। সংশ্লিষ্ঠ সূত্রে জানা যায় দাকোপ উপজেলার পৌর এলাকা মিলে ১০ টি ইউনিয়ানে ২০ হাজার হেক্টর আমন ফষলী জমির বীজতলা তৈরী করার উদ্দেশ্যে ডিলার দের কাছে বীজ ধান কেনার জন্য গেলে তাদের ধায্য ১০ কেজি ধানের ব্যাগ ৩৫০ টাকার স্থলে হাজার-বারোশত টাকা হারে খরিদ করায় কৃষকদের সর্বশান্ত করে তুলেছে। এব্যাপারে কৃষি কর্মকর্তা মোছাদ্দেক হোসেনের নিকট কৃষকেরা ডিলারদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেও কোন সুফল আসাকরতে পারেনি । জদিও ঋণ গ্রস্থ হয়ে তাদের চাহিদা অনুসারে বীজ বপন কাজ সম্পন্ন করেছিল। কিন্তু দুঃখের বিষয় সপ্তাহ ব্যপি অবিরাম বর্ষনে বীজতলা পানিতে ডুবে সর্বশ^ নষ্ট হয়েগেছে বীজতলা। এযেন মরার উপর খাড়ারঘা,কথায় বলে দুঃক্ষে যাদের জীবন গড়া তাদের আবার দুঃখ কিসের। একথা স্বরণ করে পূনরায় শুরু করেছে বীজবপন জানেনা এবার ২০ হাজার হেক্টর জমির মালিকের কপালে কি আছে।সরজমিনে জানতে চাইলাম ৯নং বানিশান্তা ইউনিয়ানের চেয়ারম্যান সুদেব রায়ের কাছে তিনি বলেন তার এলাকায় অবিরাম বর্ষনে বীজতল পানিতে ডুবে সর্বশ^ নষ্ট হওয়ায় কৃষকেরা দিশেহারা হয়ে পরেছে নতুন করে বীজ ধান সংগ্রহের আসায় এলাকা ছেড়ে হন্নে হয়ে ছুটছে কোথায় বীজ ধান পাবো। ৮ নং বাজুয়া ইউনিয়ানের চেয়ারম্যান রঘুনাথ রাযের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন বিশ^ব্যাংকের অর্থায়নে পানি উন্নয়ন বোর্ডের বেড়ি বাধের কাজ চলছে চুনকুড়ি স্লুইচ গেট নির্মান ও পদ্দারগঞ্জ স্লুইচ গেট নির্মান কাজের কারনে তার এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি আজও ২/৩ ফুট পানির নিচে রয়েছে বীজতলা কৃষকের ভাগ্যে কি আছে এক মাত্র আল্লাহ ভরসা। অপরদিকে দাকোপ ও কৈলাশগঞ্জ,লাউডোব ইউনিয়নের কৃষকদের একই দুরদশা। ৫ নং সুতারখালী ইউনিয়ানের চেয়ারম্যান মাসুম আলি ফকিরের নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন ইউনিয়নের কৃষকদের বীজতলা ডুবে সর্বশান্ত হয়েছে কৃষক নি¤œচাপ আর জলোচ্ছাসে নলিয়ান লঞ্চ ঘাট হয়ে ঐতিয্য বাহি নলিয়ান রেঞ্জ অফিস পর্যন্ত আধাকিলোমিটার রাস্তা শিবসা নদি গর্ভে বিলিন হওয়ায় ৫নং ওয়ার্ডের শতাধিক পরিবার পানি বন্দী এমনকি যেকোন মুহুতে রেঞ্জ অফিস টি শিবসা নদির গর্ভে বিলিন হওয়ার পথে তার ইউনিয়ানের কালিবাড়ির লঞ্চ ঘাট হয়ে জয়নগর অভিমুখের ১ কিঃ মিঃ রাস্তা ঢাকি নদি গর্ভে বিলিন হয়েগেছে। ৬ নং কামার খোলা ইউনিয়ান, ১ নং পান খালী ইউনিয়ান, চালনা সদর পৌর এলাকা কৃষকদের বীজতলা ডুবে দূর্ভোগের অন্ত নেই।৭ নং তিল ডাঙ্গা ইউনিয়ানের চেয়ারম্যান রনজিৎ কুমার মন্ডল জানায় তার ইউনিয়ানে বীজতলা ধংস হয়েগেছে বটে প্রায় ৩ শতাধিক মৎস ঘের ডুবে কোটি কোটি টাকার মৎস সম্পদ ভেসে গেছে এমনকি তার ইউনিয়ানে ১০ টি পয়েণ্ট বেড়িবাধ অত্যান্ত ঝুকি পূণ্য আগামি পূণিমার গোন আসলে সাধারন জোয়ারের পানি এলাকায় প্রবেশ করে পৌর সভা, পানখালী , তিল ডাঙ্গা ইউনিয়ান আইলার রুপ নিতে পারে বলে আসংখ্যা করছে এলাকা বাসি এব্যাপারে উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ শেখ আবুল হোসেনের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের উদ্ধতন কর্তৃপক্ষের সাথে কথা হয়েছে অতি দূতকার্যকরি ব্যাবস্থাগ্রহন করা হবে ।
0 Comments
Leave a Reply. |
নিউজ সার্চ
All
নিউজ আর্কাইভ
April 2018
|