ঝিনাইদহ প্রতিনিধি: ঝিনাইদহের হরিনাকুন্ডু উপজেলায় মসুর চাষে এলাকার কৃষক এবং কৃষিবিভাগ,নতুন নতুন প্রযুক্ত কাজে লাগীয়ে বাম্পার ফলনের আশা করছে। যানা গেছে উপজেলার ভাইনা ইউনিয়নের কৃষক এনামুল হক কৃষিবিভাগের পরামর্শে ৫০শতক জমিতে উপজেলা কৃষি অফিসার মোঃ আশরাদ আলী চৌধরীর তত্তবোধানে,উপসহকারী কৃষি অফিসার শংকরপালের পরামশে ভাইনা ব্লকের লাইন করে মসুর চাষকরছে কৃষকরা। কৃষি অফিস সুত্র জানায় লাইনে লাগালে ফলন ভালো হয়। আগাছা হয়না। আর ভালো বীজ উৎপাদন করতে, সঠিক পরিচর্চার প্রয়োজন হয়। সে দিক দিয়ে এখন কৃষক অনেক সচেতন। উপজেলা কৃষি অফিসার মোঃ আশরাদ আলী চৌধরী জানান এবছর হরিনাকুন্ডু উপজেলায় মসুর আবাদ হয়েছে ১৩ শ ৪০ হেক্টর জমিতে,কৃষকরা বাম্পার ফলন পাবে বলে তিনি আশা করছে। তিনি এই প্রতিবেদকের জানান,এক জন মানুষের প্রতিদিন ৬০ গ্রাম ডাল জাতিও খাদ্য গ্রহন করা উচিত। ডালে আমিষের পরিমান বেশি থাকে,ডালে ২১% প্রোটিন এবং ৪৩% কার্বোহাইড্রেট থাকে সেই সাথে আঁশ,ফসফেট,ক্যালসিয়াম,আয়রণ এবং ভিটামিন বি-কমপ্লেক্রা থাকে যা শরীরের জন্য উপকারি। যার কারনে আমাদের দেশে চাষী পর্যায়ে উন্নাতমানের ডাল চাষ কৃষকদের মাধ্যমে ভাল বীজ এবং ডাল উৎপাদন করতে হবে বেশি করে তাহলে দেশের পুষ্টির ঘাটতি পুরন করে অর্থনিতির ভাবো সচ্ছল হবে কৃষক বলে তিনি মনে করেণ।
মোস্তাফিজুর রহমান উজ্জল:
ঝিনাইদহ প্রতিনিধি: ঝিনাইদহের হরিনাকুন্ডু উপজেলায় মসুর চাষে এলাকার কৃষক এবং কৃষিবিভাগ,নতুন নতুন প্রযুক্ত কাজে লাগীয়ে বাম্পার ফলনের আশা করছে। যানা গেছে উপজেলার ভাইনা ইউনিয়নের কৃষক এনামুল হক কৃষিবিভাগের পরামর্শে ৫০শতক জমিতে উপজেলা কৃষি অফিসার মোঃ আশরাদ আলী চৌধরীর তত্তবোধানে,উপসহকারী কৃষি অফিসার শংকরপালের পরামশে ভাইনা ব্লকের লাইন করে মসুর চাষকরছে কৃষকরা। কৃষি অফিস সুত্র জানায় লাইনে লাগালে ফলন ভালো হয়। আগাছা হয়না। আর ভালো বীজ উৎপাদন করতে, সঠিক পরিচর্চার প্রয়োজন হয়। সে দিক দিয়ে এখন কৃষক অনেক সচেতন। উপজেলা কৃষি অফিসার মোঃ আশরাদ আলী চৌধরী জানান এবছর হরিনাকুন্ডু উপজেলায় মসুর আবাদ হয়েছে ১৩ শ ৪০ হেক্টর জমিতে,কৃষকরা বাম্পার ফলন পাবে বলে তিনি আশা করছে। তিনি এই প্রতিবেদকের জানান,এক জন মানুষের প্রতিদিন ৬০ গ্রাম ডাল জাতিও খাদ্য গ্রহন করা উচিত। ডালে আমিষের পরিমান বেশি থাকে,ডালে ২১% প্রোটিন এবং ৪৩% কার্বোহাইড্রেট থাকে সেই সাথে আঁশ,ফসফেট,ক্যালসিয়াম,আয়রণ এবং ভিটামিন বি-কমপ্লেক্রা থাকে যা শরীরের জন্য উপকারি। যার কারনে আমাদের দেশে চাষী পর্যায়ে উন্নাতমানের ডাল চাষ কৃষকদের মাধ্যমে ভাল বীজ এবং ডাল উৎপাদন করতে হবে বেশি করে তাহলে দেশের পুষ্টির ঘাটতি পুরন করে অর্থনিতির ভাবো সচ্ছল হবে কৃষক বলে তিনি মনে করেণ।
0 Comments
Leave a Reply. |
নিউজ সার্চ
All
নিউজ আর্কাইভ
April 2018
|