স্পিকার বলেন, পত্র-পত্রিকায় বিভিন্ন ধরনের খবর প্রকাশিত হয়। পত্রিকায় দেখি এমপিরা নিয়োগে প্রভাব বিস্তার করছেন। আবার এমপিরাই আমার কাছে এসে অভিযোগ করেন তাদের সুপারিশে কাজ হচ্ছে না। এর কোনটা সঠিক বা কোনটা বেঠিক তা বলা কঠিন। কোথায় যে কি হচ্ছে তা দেখা দরকার। আশা করি এটা সরকারের বিষয় সরকার দেখবেন। কার দোষ তা বোঝা কঠিন।
তিনি বলেন, ‘এখন দেখছি সরকারি কর্মকর্তারাও সংবাদ সম্মেলন করেন। এটা কতটুকু আইনসম্মত সেটাও দেখার বিষয়। তাই আমি মনে করি সরকারের একটি উচ্চ পর্যায়ের টীম গঠন করে এসব নিয়োগ দুর্নীতি খতিয়ে দেখা দরকার। দলীয়ভাবে যদি এটা হয় বা অবৈধভাবে হয় তাহলে তা তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া দরকার। আর অন্যকোন ভাবে যদি এটা হয়ে থাকে সেেেত্রও ব্যবস্থা সরকারকেই নিতে হবে।’
উল্লেখ্য, সুবিদ আলী ভূইয়া তার নির্বাচনী এলাকায় স্বাস্থ্য সহকারী পদে নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগ তোলেন। স্বাস্থ্য সহকারী পদে নিয়োগে কুমিল্লা জেলার সির্ভিল সার্জনকে দায়ী করে তিনি বলেন, কুমিল্লা জেলায় মোট ৯৯জন স্বাস্থ্য সহকারী নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তার নিজ নির্বাচনী এলাকার একজনও নিয়োগ পায়নি। বিষয়টি খতিয়ে দেখার দরকার মন্তব্য করে সুবিদ আলী ভূইয়া সারা দেশে স্বাস্থ্য সহকারী পদে নিয়োগের দুর্নীতি অনিয়ম খতিয়ে দেখতে সংসদীয় তদন্ত কমিটি গঠনের প্রস্তাব করেন।